সিআইডির প্রধান মো✃হাম্মদ আলী মিয়া বলেছেন, “টাকা দিয়ে মালয়েশিয়া যেতে গিয়ে বা না যেতে পেরে কেউ প্রতারণার শিকার হয়েছেন, এমন কেউ অভিযোগ করলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
রোববার (২ জুন) সকালে সিআইডির কার্যালয়ে অর্থপাচার নিয়ে গবেষণা উপস্থাপন অনুষ্ঠান শেষে তিনি♔ এসব কথꦏা বলেন।
মোহাম্মদ আলী মিয়া বলেন, “অবৈধভাবে যারা মানবপাচার করে ভুয়া টিকিট বা ভুয়া ভিসা ইত্যাদি দিয়ে মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করেছে, অর্থ নিয়েছে তাদের বিরুদ্ধে আমরা একদিক⛎ে মানবপাচারের মান♎ি লন্ডারিং মামলা এবং আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করে থাকি।”
সিআইডি প্রধান বলেন, “সিআইডির একটি মানবপাচার সেল আছে। এই সেলটি ২৪ ঘণ্টা খোলা থাকে এবং আমাদের একটি ব্রাঞ্চ আছে এয়ারপোর্টে। যারা রিফ্রেক্টেড হয়, বিভিন্নভাবে প্রতারণার শিকার হয়ে বিদেশ থেকে রিফ্রেক্টেড হয়, আমাদের রিপোর্ট করার সঙ্গে সঙ্গে আমরা তাদের সব ডাটা সংগ্রহ করি। মামলা হ✤ওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আমরা কিন্তু আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করি ও আসামি গ্রেপ্তার করি।”
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মোহাম্মদ আলী মিয়া বলেন, “আমরা মাদক নিয়ে কার্যক্রম শুরু করেছি। ইতোপূর্বে মাদকের ইউꦬজার (ব্যবহারকারী) এবং খুচরা বিক্রেতাদের আইনের আওতায় নিয়ে এসেছি। আমরা স্পেশাল ডাইমেনশন আকারে গডফাদারদের এবং তাদের যত অবৈধ প্রোপার্টি আছে সেগুলোকে আইনের আওতায় নিয়ে আসছি। কোনোটা ফ্রিজ করেছি, আবার কোনোটা সিজ করেছি।”
সিআইডি প্ꩵরধান বলেন, “শুধু মানবপাচার আইনে মামলা নয়, বিদেশ পাঠানোর নামে যারা অবৈধভাবে টাকা আয় করে বিভিন্ন জায়গায় হস্তান্তর করেছে তাদেরকে আমরা মানি লন্ডারিংয়ের আওতায়ও আনব।”
বꦡাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির বিষয়ে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে মোহাম্মদ আলী মিয়া বলেন, “এটা আমরা শেষ পর্যায়ে 🌌চলে এসেছি। সম্ভবত আমরা দু-এক মাসের মধ্যে এর তদন্ত শেষ করে চার্জশিট দিয়ে দেবো।”