প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, “বাংলাদ💜েশের মানুষের জীবনে আর যেন অগ্নিসন্ত্রাসের পরিস্থিতি না আসে। অগ্নিসন্ত্রাসেও অনেকে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, আমরা তাদের সহযোগিতা করেছি। আমি বলেছি, কেউ আগুন দিতে এলে সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নিতে।”
বৃহস্প💙তিবার (১৯ অক্টোবর) তেজগাঁও সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের আওতায় ১৫০টি সেতু, ১৪টি ওভার পাস, স্বয়ংক্রিয় মোটরযান ফিটনেস পরীক্ষাকেন্দ্র উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
আওয়ামী লীগ সরকারের উন♚্নয়নের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আমরা অনেক ভালো কাজ করেছি, ভালো কথাই বলতে চাই। ২০০ꦏ৯ সালে যখন আমরা সরকারে আসি, তখন সারা বাংলাদেশে কীভাবে উন্নয়ন গড়ে তুলব সেই প্রচেষ্টা চালাই।”
বিরোধী দলের আন্দোলন প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, ༒“আন্দোলন করুক আপত্তি নেই। আমরাও সারা জীবন আন্দোলন করেই ক্ষমতায় এসেছি। তারা ক্ষমতায় আসতে চায়, আন্দোলন করুক। আন্দোলন করেই একসময় ক্ষমতায় আসবে। কিন্তু ꧂মানুষের ক্ষতি যেন করতে না পারে। এ ব্যাপারে সবাইকে সচেতন হতে হবে।”
বিএনপিকে সন্ত্রাসী 🐟দল উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্🎀রী বলেন, “তারা (বিএনপি নেতাকর্মী) প্রতিদিন আমাদের পদত্যাগ চায়। সেই দাবিতে প্রতিদিন আন্দোলন করছে, করুক। আমার জনগণ আছে। আমার তো আর কেউ নেই। বাবা-মা ভাইবোন সবই তো হারিয়েছি।”
সড়কে অস্বাভাবিক প্রতিযোগিতার প্রতিদ্বন্দ্বিতা প𒆙রিহার করতে হবে বলে ♐জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “বাস-ট্রাক ড্রাইভার ও যাত্রীদের বিশ্রামের সুযোগ করে দিচ্ছি। গাড়ি চালাতে যেমন পেট্রল লাগে, যাকে দিয়ে চালাবেন, তারও তো পেট্রল দরকার। সে-ও তো একটা মানুষ, তার তো বিশ্রাম দরকার। বিশ্রামের সুযোগ দিতে হবে, তাদের যত্ন নিতে হবে। ড্রাইভারদের বলব, দুর্ঘটনায় শুধু মানুষের জীবন যায় তা না, নিজেরও তো ক্ষতি হয়। গতি মেনে চলতে হবে। সড়কে ট্রাফিক আইন মেনে চলতে হবে।”
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, “সড়ক দুর্ঘটনায় অনেকে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, আমরা ত𓄧াদের সহায়তা করেছি। অগ্নিসন্ত্রাসেও অনেকে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, আমরা তাদেরও সহযোগিতা করেছি।”