তাপপ্রবাহে যশোর-নড়াইল মহাসড়কের বিটুমিন (পিচ) গলে যাওয়া নিয়ে গণমাধ্যম ও সামাজিক মাধ্যমে ব্যাপক আলোচনা সমালোচনা হয়েছে। শেষ অবধি সেই ঘটনা তদন্ত🧸ে মাঠে নামল দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
বৃহস্পতিবার (২ মে) পিচ গলে যাওয়া মহাসড়কের বিভিন্ন অংশ পরীক্ষা–নিরীক্ষা করে দেখেছেন কর্মকর্তারা। এ সময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন 🃏সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
দুই♉ সপ্তাহ আগে প্রচণ্ড তাপে যশোর-নড়াইল মহাসড়কের বিটুমিন গলতে শুরু করে। এ নিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে সচিত্র প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকেও সেই সংবাদ ও ছবি ছড়িয়ে পড়ে।
এতে মহাসড়কে ব্যবহৃত বিটুমিনের মান নিয়ে প্রশ্ন তোলেন নানা শ্রেণি–পেশার মানুষ। বিষয়টি আমলে নিয়ে তদন্ত শুরু করে দুদকꦦ। বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নির্দেশে গলা পিচ পরীক্ষার পাশাপাশি সড়কের তাপমাত্রা পরীক্ষা করে দেখেন দুদকের কর্মকর্তারা।
বর্তমানে ⛎যশোর, চুয়াডাঙ্গাসহ আশপাশের কয়꧑েকটি জেলার ওপর দিয়ে বইছে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ। চলতি মৌসুমে যশোরে সর্বোচ্চ ৪৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রাও রেকর্ড করা হয়েছে।
দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় যশোরের উপপরিচালক আল আমিন, সহকারী পরিচালক চিরঞ্জন নিয়োগী, সহকারী পরিদর্শক সাফিউল্লাহসহ সড়ক বিভাগের দুজন সহকারী প্রকৌশলী উপস্থিত ছিলেন। উপপরিচালক আল আমিন বলেন, বিভিন্ন তথ্য–উপাত্ত লিপিবদ্ধ করে তাঁরা প্﷽রধান কার্যালয়ে পাঠাবেন।