• ঢাকা
  • শনিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


ভুয়া ঠিকানা দিয়ে পিএসসিতে চাকরি নেন আবেদ আলী


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: জুলাই ৯, ২০২৪, ০৩:৫৩ পিএম
ভুয়া ঠিকানা দিয়ে পিএসসিতে চাকরি নেন আবেদ আলী
সৈয়দ আবেদ আলী। ছবি : সংগৃহীত

প্রশ্নপত্র ফাঁসে জড়িত অভিযোগে গ্রেপ্তার হওয়া সৈয়দ আবꦗেদ আলী পিএসসিতে চাকরি নিতেও জালিয়াতি করেছিলেন। ভুয়া স্থায়ী ঠিকানা ব্যবহার করে পিএসসির গাড়িচালক হিসেবে চাকরি নেন তিনি। এ ছাড়া প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় তাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়।

জানা যায়, পিএসসিতে চাকরি নেওয়ার সময় স্থায়ী ঠিকানা হিসেবে সিরাজগঞ্জ উল্লেখ করেছ☂িলেন আবেদ আলী। অথচ তার গ্রামের বাড়ি মাদারীপুরের ডাসার উপজেলায়। এ ব্যাপারে পিএসসির 💙প্রতিবেদনে বলা হয়, চাকরি থেকে বরখাস্তের চিঠি সৈয়দ আবেদ আলীর স্থায়ী ঠিকানায় পাঠানো হয়। সৈয়দ আবেদ আলী ১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর পিএসিতে গাড়িচালক হিসেবে যোগ দেন। সে সময় তিনি স্থায়ী ঠিকানা উল্লেখ করেছেন সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরের শ্রীফলতলা গ্রামে। বাবা : সৈয়দ আবদুর রহমান। এই ঠিকানা উল্লেখ করে বাংলাদেশ সরকারী কর্ম কমিশন সচিবালয়ের গাড়িচালক পদের সরকারী চাকরিতে যোগ দেন।

২০১৪ সালের ২২ এপ্রিলে নন-ক্যাডার তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়য়ের ‘সহকারী মেইনটেন্যান্স ইঞ্জিনিয়ার’ পদে লিখিত পরীক্ষায় লিখিত উত্তরপত্র সরবরাহ করার অভিযোগে সৈয়দ আবেদ আলীর বিরুদ্ধে বিভাগীয় মামলা হয়। অভিযোগনামা ও অভিযোগ বিবরণী তার স্থায়ী ঠিকানায় পাঠানো হয়। ডাক বিভাগ সৈয়দ আবেদ আলীর স্থায়ী ঠিকানায় চিঠি গ্রহণের জন্য কাউকে না পেয়ে অভিযোগনামা ও অভিযোগ বিবরণীটি পিএসসিতে ফেরত পাঠায়। একইভাবে সাময়িক বরﷺখাস্তের আদেশটিও ফেরত আসে।

অ🌸ভিযুক্ত কর্মচারীর স্থায়ী ঠিকানাটির সঠিকতা যাচাই করে ২০১৪ সালের ১৮ নভেম্বরে সিরাজগঞ্জ  জেলা প্রশাসক পিএসসিকে জানান, তার স্থায়ী ঠিকানাটি সঠিক নয়। অর্থাৎ সৈয়দ আবেদ আলী ভুয়া স্থায়ী ঠিকানায় চাকরি নিয়েছেন। এ ছাড়া তার বিꦫরুদ্ধে অপর একটি বিভাগীয় মামলা চলছে।

পিএসসির ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, নন-ক্যাডারে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের ‘সহকারী মেইনটেন্যান্স ইঞ্জিনিয়ার’ পদের লিখিত পরীক্ষা ২০১৪ সালে ২২ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয়। সেই পরীক্ষায় এক পꦬরীক্ষার্থীর কাছ থেকে হলের বাইরে থেকে অবৈধভাবে সরবরাহকৃত সংশ্লিষ্ট প্রশ্নের উত্তরসহ ৪টি লিখিত উত্তরপত্র হাতেনাতে ধরা হয়। ওই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে যথাযথ আইনের ধারায় মামলা করা হয়। ওই মামলার তদন্তে সৈয়দ আবেদ আলীর সক্রিয়ভাবে সম্পৃক্ত থাকার তথ্য–প্রমাণ মেলে। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাকে চাকরি থেকে বরখাস্ত করা হয়। 

Link copied!