দেশে গুগল, ফেসবুꦫক, ইউটিউব, ইয়াহু, অ্যামাজনসহ অন্যান্য ইন্টারনেটভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বকেয়াসহ সব ধরনের⭕ রাজস্ব আদায়ের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
২০২০ সালের ৮ নভেম্ব൲র দেওয়া হাইকোর্টের এই রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনু♉লিপি বৃহস্পতিবার (28 অক্টোবর) প্রকাশ করা হয়েছে।
বিচারপতি মো. আশরাফুল কামাল এবং বিচারপতি 💖রাজিক আল জলিলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দিয়েছিলেন।
এ রায়ে গুগল, ফেসবুক, ইউটিউব, ইয়াহু, অ্যামাজনসহ অন্যান্য ইন্টারনেটভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বিজ্ঞাপন, ডোমেইন বিক্রি, লাইসেন্স ফিসহ সব লেনদেন থেকে মূসক, টার্নওভার কর সম্পুꦇরক শুল্ক, মূল্য সংযোজন কর এবং আয়কর প্রদানসহ সব ধরনের রাজস্ব আদায় এবং বকেয়াসহ রাজস্ব আদায়ের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।
এছাড়া ছয় মাস পর পর গু🍒গল, ফেসবুক, ইউটিউব, ইয়াহু, অ্যামাজনসহ অন্যান্য ইন্টারনেটভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিজ্ঞাপন, ডোমেইন বিক্রি, লাইসেন্স ফিসহ সকল প্রকার লেনদেন থেকে মূসক, টার্নওভার কর সম্পুরক শুল্ক, মূল্য সংযোজন কর এবং আয়কর প্রদানসহ সব ধরনের রাজস্ব আদায় করে হলফনামা দাখিল করতে রাজস্ব বোর্ডকে নির্দেশ দেওয়া হয়।
রায়ে আদালত বলেছেন, মূল্য সংযোজন কর ও সম্পুরক শুল্ক আইন ২০১২- এর ৪ ধারা অনুসারে গুগল, ফেসবুক, ইউটিউব, ইয়াহু, অ্যামাজনসহ অন্যান্য ইন্টারনেটভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমক🔯ে মূসক নিবন্ধন বাধ্যতামূলক। এছাড়া ইনকাম ট্যাক্স অর্ডিন্যান্স ১৯৮৪- এর ধারা ৭৫ মোতাবেক গুগল, ফেসবুক, ইউটিউব, ইয়াহু অ্যামাজনসহ অন্যান্য ইন্টারনেটভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে বাধ্য।
আদালতে রিট আবেদনকারীদের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার মোহাম্মদ হুমায়ন কবির পল্লব। তার সঙ্গে ছিলেন ব্যারিস্টার মোহাম্মদ কাওছার, ব্যারিস্টার মো. মাজেদুল কাদের, ব্যারিস্টার মোজাম্মেল হক ও ব্যার🍃িস্টার সাজ্জাদুল ইসলাম।
২০১৮ সালে একটি পত্রিকার প্র🅺তিবেদন 💟সংযুক্ত করে ট্যাক্স ফাঁকি দেওয়ার বিভিন্ন ঘটনা তুলে ধরেন ব্যারিস্টার মো. হুমায়ন কবির পল্লব, ব্যারিস্টার মোহাম্মদ কাওছার, ব্যারিস্টার মোহাম্মদ মাজেদুল কাদের, ব্যারিস্টার মো. সাজ্জাদুল ইসলামসহ ছয় জন আইনজীবী। তারা জনস্বার্থে রিট পিটিশন দাখিল করেছিলেন।