• ঢাকা
  • মঙ্গলবার, ২০ আগস্ট, ২০২৪, ৪ ভাদ্র ১৪৩১, ১৪ সফর ১৪৪৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


ঘূর্ণিঝড় কেন হয়


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: নভেম্বর ১৭, ২০২৩, ১২:১৪ পিএম
ঘূর্ণিঝড় কেন হয়

ঘূর্ণিঝড় হল স⭕মুদ্রে সৃষ্ট বৃষ্টি, বজ্র ও প্রচণ্ড ঘূর্ণি বাতাস সংবলিত আবহাওয়ার একটি নিম্নচাপ প্রক্রিয়া। এই ধরনের ঝড়ে বাতাস প্রবল বেগে ঘুরতে ঘুরতে ছুটে চলে বলে এর নামকরণ হয়েছে ঘূর্ণিঝড়। ঘূর্ণিঝড়ের ঘূর্ণন উত্তর গোলার্ধে ঘড়ির কাঁটার বিপরীত দিকে এবং দক্ষিণ গোলার্ধে ঘড়ির কাঁটার দিকে হয়ে থাকে।

কারণ
সমুদ্রে লঘুচাপের কারণে মূলত ঘূর্ণিঝড়ের সৃষ্টি হয়। সমুদ্রের কোনো স্থানে সাগরে বাতাসের চাপ কমে গেলে সেখানে লঘু🔯চাপ তৈরি হয়। এই চাপ বেড়ে গেল༒ে একসময় নিম্নচাপ বা ঘূর্ণিঝড়ের সৃষ্টি হয়। আবহাওয়াবিদদের মতে, সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাস সবচেয়ে ভয়ংকর হয়ে ওঠে অবতল আকৃতির অগভীর বা উপসাগরে। 

মৌসুমি ঘূর্ণিঝড়ের তীব্র বাতাস যখন এরকম জায়গায় সাগরের পানিকে ঠেলতে থাকে, তখন ফানেল বা চোঙার মধ্যে তরল🍸 পদার্থ যে আচরণ করে, এখানেও তাই ঘটে। সাগরের ফুঁসে ওঠা পানি চোঙা বরাবর ছুটতে থাকে। তবে বঙ্গোপসাগরে এর সঙ্গে যুক্ত হয় আরও বাড়তি কিছু বৈশিষ্ট্য। যেমন সমুদ্রের উপরিভ🦩াগ বা সারফেসের তাপমাত্রা। 

এটি পরিস্থিতিকে আরও বিপদজনক করে তোলে- বলছেন আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা। সমুদ্রপৃষ্ঠের পানির তাপমাত্রা ২৬.৫ বা ২ꦚ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি থাকলে ঘূর্ণিঝড়ের পরিবেশ তৈরি হয়।

যদি কোনো নিম্নচাপ ঘণ্টায় ৬২ কিলোমিটার গতিবেগ অর্🙈জন করে, তখন সেটাকে আঞ্চলিক ঝড় বলে মনে করা হয়। কিন্তু সেটি যদি ঘণ্টায় ১১৯ কিলোমিটার (৭৪ মাইল) গতিবেগ থাকে, তখন সেটাকে সাইক্লোন বা ঘূর্ণিঝড় বলা হয়।

যাত্রাপথ কম হলে ঝড়ের শক্তি বাড়ে কিন্তু যাত্রাপথ দীর্ঘ হলে এর শক্তি কিছুটা ক্ষয় হতে পারে। এছাড়া সমুদ্রের উপরিভাগের তাপমাত্রা ঝড়ের শক্তিসঞ্চয়ের অনুকূল না হলে স🐼্থলভাগে পৌঁছানোর আগেই ঝড়ের গতি কমে যেতে পারে।

 

Link copied!