আজ (১৮ ডিসেম্বর) আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস। প্রাকৃতিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক ইত্যাদি কারণে মানুষ এক দেশ থেকে অন্য দেশে পাড়ি জমিয়েছে যুগ যুগ ধরে। পৃথিবীতে অনেক দেশই উন্নত হয়ে উঠেছে অভিবাসী মানুষের প্রচেষ্টায়। বর্তমানে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে যেসব বিশাল নির্মাণ কাঠামো দেখা যায়, তার সবই অভিবাসী কর্মীদের শ্রমের ফসল।&n൩bsp;
অভিবাসন এখন সমগ্র বিশ্বে একটা অবশ্যম্ভাবী অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে পরিণত হয়েছে। অধিকাংশ দেশ জনঅভিಞবাসনের সঙ্গে সম্পৃক্ত। শ্রমের অপরিহার্যতা এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নে জনশক্তির প্রয়োজনীয়তা এক দেশ থেকে অন্য দেশে কর্মী গমনকে প্রভাবিত করে।
বিগত শতাব্দী থেকে অভিবাসনের ওপর বিভিন্ন দেশ নানাভাবে কড়াকড়ি আরোপ করছে।
১৯৯০ সালে জ🌟াতিসংঘে গৃহীত হয়েছিল সব অভিবাসীকর্মী ও তাদের পরিবারের সদস্যদের অধিকার রক্ষার আন্তর্জাতিক কনভেনশন।
সেই থেকে প্রতি বছরের ১৮ ডিসেম্বর বিশ্বব্যাপী অভিবাসী ও তাদের পরিবারের মর্যাদা ও অধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ‘আন্তর্জাতিক অভিবওাসী দিবস’ হিসেবে পালিত হয়ে আসছে।
প্রতি বছরের মতো এবারও প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদে🙈শিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় ‘আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস’ যথাযথ গুরুত্বের সাথে উদযাপনে♌র উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।
এবার🐭ের অভিবাসী দ🌸িবসের স্লোগান হলো, ‘প্রবাসী কর্মীরা উন্নয়নের অংশীদার, সমুন্নত রাখব তাদের অধিকার’।
এ উপল🌊ক্ষ্যে সকাল ১১টায় রাজধানীর প্রবাসী কল্যাণ ভবনে আলোচনা ও বিদেশ প্রত্যাগত কর্মীদের সম্মাননার আয়োজন করা হয়েছে।
অনুষ্ঠানে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈ🏅দেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী ইমরান আহমদ প্রধান অতিথি হিসেবে ജউপস্থিত থাকবেন।