• ঢাকা
  • মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


বিয়েতে হাজির হাতির পাল, পালালেন বর-কনে


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: জুলাই ২৩, ২০২৩, ০২:২৯ পিএম
বিয়েতে হাজির হাতির পাল, পালালেন বর-কনে

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের ঝাড়গ্রাম জেলার জঙ্গলভাঙ্গা গ্রামে একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে খাবারের ঘ্রাণে হাজির হ🗹য় হাতির পাল। তাদের দেখে অতিথিদের সরে যেতে বলেন আয়োজকেরা। অবস্থা বেগতিক দেখে মোটরসাইকেল🐓ে চেপে অনুষ্ঠানস্থল ত্যাগ করেন বর–কনেও।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে। এতে বলা হয়, বিশাল প্যান্🃏ডেলে বিয়ের অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। খাসির মাংস,🦩 লাউ–চিংড়ি, ডাল আর আলুর তরকারির পদ রান্না করেছিলেন বাবুর্চি। রান্না শেষে অতিথিদের আপ্যায়নের জন্য প্রস্তুতিও নেওয়া হচ্ছিল। এর মধ্যে হঠাৎ একদল হাতি এসে হাজির হয় সেখানে।

বনবিদদের মতে, ঝাড়গ্রামের বনে ১০০টিরও বেশি হাতি থাকতে পারে যারা ছোট দলে বিভিন্ন 🌼স্থানে ঘুরে বেড়াচ্ছে। খাবার ও স্থানীয় চোলাইয়ের গন্ধ পেলেই তারা গ্রামে প্রবেশ করে।  এসব হাতি জোয়ালভাঙ্গা, কাজলা, কুসুমগ্রাম, ঝাওবানি, আদিশোল এবং কোলাবানী এলাকার বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি করেছে।

জঙ্গলভাঙ্গা গ্রামের যুবক তন্ময় স🥃িংহের সঙ্গে বিয়ের দিন ধার্য ছিল একই ♚গ্রামের তরুণী মমপি সিংহের।

সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, রান্নার ঘ্রাণ পেয়ে গ্রামের বিভিন্ন বাড়িতে ঢুকে পড়ছে হাতি। তাই বিয়ের মত সামাজিক অনুষ্ঠান আয়োজন করতে ভয় পাচ্ছেন গ্রামবাসী। তা ছাড়া গ্রামের বিভিন্নস্থানে দল বেঁধে হাতি ঘুরে বেড়ানোয় ভয়ে কোনো অতিথি বিয়েতে যেতে চ𒅌াচ্ছেন না।

বর তন্ময় সিংহ বলেন, “বিয়ের দিন অতিথিরা খাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন, এমন সময় হাতির গর্জন শুনতে পাই। আগে থেকেই জানতাম যে রান্নার ঘ্রাণ পেয়ে হাতির পাল সেখানে ছুটে আসে।🥀 তাই অতিসত্বর খাবারের টেবিল ছেড়ে বাড়িতে গিয়ে আশ্রয় নিতে বলি অতিথিদের। ভাতিজার সাহায্য নিয়ে স্ত্রীকে নিয়ে আমিও ঘটনাস্থল থেকে কেটে পড়ি।”

ভারতে সম্প্রতি ত্রিস্তরের পঞ্চায়েত নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এ কারণে ঝাড়গ্রাম জেলার সব বিয়ের অনুষ্ঠান স্থগিত করা হয়েছিল। ইতিমধ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচনের ফলাফলও ঘোষণা করা হয়েছে। কিন্তু নির্বাচনের পরেও হাতির ভয়ে স্থগিত বিয়ের অনুষ্ঠান আয়োজ⛎ন♊ করতে পারছেন না জেলার মানুষ।

Link copied!