• ঢাকা
  • মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৩ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


অতিরিক্ত বমির কারণে সব দাঁত হারালেন এই নারী


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: জুন ৩০, ২০২৩, ০৮:৪৩ পিএম
অতিরিক্ত বমির কারণে সব দাঁত হারালেন এই নারী

যুক্তরাজ্যের ২৬ বছর বয়সী লুইস কুপার নামে এক নারী প্রথমবার অন্তঃসত্ত্বা হয়েছিলেন ২০১৭ সালে। সে সময় তিনি ফ্রান্সে একটি স্কি রিসোর্টে ন্যানির কাজ😼 করতেন। তখন গর্ভাবস্থার এক সপ্তাহের মধ্যে তিনি এতটাই অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন যে তাকে বাড়িতে ফিরে যেতে হয়েছিল।

এরপর পরীক্ষা-নিরীক্ষায় তার হাইপারেমেসিস গ্র্যাভিডারাম (এইচজি) শনাক্ত হয়। এটি মর্নিং সিকনেসের বিরল💟 ও চরমতম রূপ। গর্ভাবস্থায় অতিরিক্ত বমি করার কারণ🐭ে তার সব দাঁত তুলে ফেলতে হয়েছে।

যদিও গর্ভাবস্থার প্রথম দিকে বমি বমি ভাব ও বমি করা (মর্নিং সিকনেস) সাধারণ একটি বিষয়। তবে বিশ্বে প্রায় ১ শতাংশ অন্তঃসত্ত্বার ক্ষেত্রে এমনটা দেখা যায়। মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক পোস্টের বরাত দিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাཧধ্যম এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছ।

২০১৭ সালের নভেম্বর মাসে তিনি ছেলেসন্তানের জন্ম দেন। অতিরিক্ত বমিতে অ্যাসিডিটির কারণে তার সব দাঁত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। এ কারণে সন্তান জন্মের ছয় মাস পর তার সব দাঁত তুলে ফেলতে হয়। সন্তান জন্মের পরপরই কুপারের বমিও বন্ধ হয়ে যায়। এরপর তিনি 💝আরও দুই সন্তানের জন্ম দিয়েছেন। এই দুবারই তিনি প্রথমবারের মতো হাইপারেমেসিস গ্র্যাভিডারামে ভুগেছিলেন।

লুইস কুপার বলেন, “এটা খুবই বেদনাদায়ক ছিল। আমার চরম শত্রুর জীবনেও যেন এমন ঘটনা না ঘটে, সেটাই কামনা করি। বারবার মনে হবে যে আপনি মারা যাচ্ছেন। এ কারণে অনেকেই বিষয়টিকে কেমোথেরাপির পౠার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার সঙ্গে তুলনা ﷽করে। এটা অপ্রীতিকর। এটা মানসিক ও শারীরিকভাবে দুর্বল করে দেয়।”

যাই হোক, দাঁত না থা🎐কার বিষয়টি কুপার মেনে নিতে চেষ্টা করছেন। কুপারকে এখন খাবারও বুঝে খেতে হয়। তিনি বেশি মাংস খান না। কেবল শাকসবজি খান।

কুপার আরও বไলেছেন, “আমার নকল দাঁত আছে। কিন্তু সেগুলো কেবল প্রসাধন দ্রব্য বলে ত♛া পরলে আরাম লাগে না। এখন আমি দাঁত ছাড়াই বাড়ি থেকে বের হতে পারি।”

Link copied!