• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


যুক্তরাষ্ট্রের ওপর নজরদারিতে পাঠানো উত্তর কোরিয়ার স্যাটেলাইট বিধ্বস্ত


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: মে ৩১, ২০২৩, ১০:৩৪ এএম
যুক্তরাষ্ট্রের ওপর নজরদারিতে পাঠানো উত্তর কোরিয়ার স্যাটেলাইট বিধ্বস্ত

যুক্তরাষ্ট্র ও তার আঞ্চলিক মিত্রদের সামরিক তৎপরতার ওপর নজরদারির জন্য মহাকাশে একটি গোয়েন্দা স্যাটেলাইট পাঠিয়🐼েছিল উত্তর কোরিয়া। তবে কারিগরি ত্রুটির কারণে স্যাটেলাইটটি সাগরে আছড়ে পড়েছে। উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা কোরিয়ান সেন্ট্রাল নিউজ এজেন্সি এসব তথ্য জানিয়েছে।

বুধবার (৩১ মে) কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এক প্রতিবেদনꦆে এ খবর জানিয়েছে। এতে বলা হয়, স্যাটেল🌃াইট বহনকারী রকেটের দ্বিতীয় ভাগে ত্রুটি দেখা দেয়। এরপরই রকেটটির বুস্টার ও পেলোড সাগরে পড়ে। মঙ্গলবার দেশটি ৩১ মে থেকে ১১ জুনের মধ্যে একটি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের কথা জানিয়েছিল।

কেসিএনএ জানিয়েছে, উৎক্ষেপণ করা নতুন স্যাটেলাইট ‘চেওলিমা-১’ কোরিয়ার পশ্চিম সাগরে বিধ্বস্ত হয়েছে। প্রথমে স্বাভাবিকভাবে উৎক্ষেপণ হয়। প্রথম ধাপ বিচ্ছিন্ন হওয়ার পর ইঞ্জিনের অস্বাভাꦿবিক স্টার্ট আপের কারণে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে এটি।

দক্ষিণ কোরিয়ার জয়েন্ট চিফ অব স্টাফ (জেসিএস) জানান, স্থানীয় সময় বুধবার উত্তর কোরিয়ার পি🌞য়ংগান প্রদেশের টংচাং কাউন্টি অঞ্চলের দিকে ৬টা ২৯ মিনিটে একটি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ শনাক্ত করা হয়।

২০১৬ সালের পর মহাকাশে স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের প্রথম প্রচেষ্টা ছিল এটি। যদি উৎক্ষেপণটি সಌফল হতো তাহলে প্রথমবারের মতো পিয়ংইয়ংয়ের কোনো গোয়েন্দা স্যাটেলাইট মহাকাশে অবস্থান করত।

এদিকে উত্তর কোরিয়া স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করার পর পার্শ্ববর্তী দুই দেশ জাপান এবং দক্ষিণ কোরিয়ায় আতঙ্কের সৃষ্টি হয়। দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউলে সাধারণ মানুষের মধ্যে ভীতি দেখা দেয়। কারণ স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের পরপরই সিউলে জরুরি সাইরেন বাজানো হয় এবং বাস🌠িন্দাদের মোবাইলে মেসেজ পাঠানো হয় তারা যেন বাড়িঘর ছেড়ে চলে যান। তবে কিছুক্ষণ পরই আরেকটি মেসেজ পাঠিয়ে জানানো হয়, আগে যে মেসেজ দেওয়া হয়েছিল সেটি ‘একটি ভুল’ ছিল।

এর আগে মঙ্গলবার উত্তর কোরিয়ার ক্ষমতাসীন ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় সামরিক কমিশনের ভাইস চেয়ারম্যান রাই পিয়ং চোল এক বিবৃতিতে জানিয়েছিলেন, যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্রদের বিপজ্জনক সামরিক তৎপরতা 𒁃নজরদারিꦫ করার জন্য উত্তর কোরিয়া এ পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। যুক্তরাষ্ট্র ও তার আঞ্চলিক মিত্র দক্ষিণ কোরিয়া এবং জাপান মিলে প্রায়ই কোরীয় উপদ্বীপে সামরিক মহড়া চালায়।

উত্তর কোরিয়া এসব মহড়াকে তার বিরুদ্ধে সামরিক আগ্র🌳াসনের রেহার্সেল বলে 🗹বিবেচনা করে। 

Link copied!