• ঢাকা
  • বুধবার, ১৫ জানুয়ারি, ২০২৫, ১ মাঘ ১৪৩০, ১৬ রজব ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


বাবার পছন্দে বিয়ে করতে রাজি না হওয়ায় মেয়েকে হত্যা


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: জানুয়ারি ১৫, ২০২৫, ০৩:৫১ পিএম
বাবার পছন্দে বিয়ে করতে রাজি না হওয়ায় মেয়েকে হত্যা

পরিবারের পছন্দ করা পাত্রকে ব🐷িয়ে করতে রাজি না হওয়ায় তনু গুর্জার নামের এক তরুণীকে গুলি করে হত্যা করেছেন তার বাবা। এই মর্মান্তিক হত্যাকাণ্ডটি ঘটেছে মধ্যপ্রদেশ🃏ের গোয়ালিয়রে।

বুধবার (১৫ জানুয়ারি) এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়। এর আগে মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) রাত ৯টার দꦗিকে শহরের গোলা কা𒐪 মন্দির এলাকায় এ হত্যাকাণ্ড ঘটে।

প্রতিবেদনে বলা হয়, তনু প্রকাশ্যে তার পরিবারের পছন্দ করা পাত্রকে বিয়ে করতে অমত করেন। কারণ সে নিজের পছন্দের মানুষকে বিয়ে করতে চেয়েছিলেন। এরই জেরে তার বাবা ২০ বছর বয়সী মেয়েকে পুলিশের সা🌠মনে গুলি করে হত্যা করেন।

তনুর বাবা মহেশ গুর্জার, সোশ্যাল মি𒐪ডিয়ায় তার মেয়ের পোস্ট করা একটি ভিডিও দেখে ক্ষুব্ধ হন। তনু সেই ভিডিওটি আগের দিন সামাজিকমাধ্যমে পোস্ট করেছিলেন। এটি দেখে রেগে গিয়ে দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে তাকে খুব কাছ থেকে গুলি করেন তার বাবা। এরপর তনুর চাচাতো ভাই রাহুল, যে মহেশের সহযোগী হিসেবে কাজ করে, সেও পরপর কয়েকটি গুলি চালিয়ে তার মৃত্যু নিশ্চিত করেন।

গুলি করার মাত্র কয়েক ঘণ্টা আগে তনু সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিও রেকর্ডটি শেয়ার করেন♏। যেখানে তিনি বলেন, পরিবার ইচ্ছার বিরুদ্ধে তাকে বিয়ে করার জন্য চাপ দিচ্ছে। ৫২ সেকেন্ডের ভিডিওটিতে, তিন𝓀ি তার বাবা মহেশ এবং পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের এ জন্য দায়ী করেন।

ভিডিওতে তনু বলেন, “আমি ভিকিকে বিয়ে করতে চাই। আম🌞ার পরিবার প্রথমে রাজি হলেও পরে তা প্রত্যাখ্যান করে। তারা আমাকে প্রতিদিন মারধর করে এবং হত্যার হুমকি দেয়। যদি আমার কিছু হয়, তাহলে আমার পরিবার দায়ী থাকবে।”

বিক্রম ভিকি মাওয়াই উত্তর প্রদেশের আগ্রার বাস♐িন্দা এবং ছয় বছর ধরে তনুর সঙ্ꦯগে তার সম্পর্ক ছিল।

ভিডিওটি ভাইরাল হ🐻ওয়ার পর, সুপারিনটেনডেন্ট ধর্মবীর সিংয়ের নেতৃত্বে পুলিশ কর্মকর্তারা বিষয়টি সুরাহা করতে তনুর বাড়িতে ছুটে যান।

এ𓂃ক পর্যায়ে তনু বাড়িতে থাকতে অস্বীকৃতি জানান। নিরাপত্তার জন্য তাকে ওয়ান-স্টপ সেন্টারে নিয়ে যাওয়ার অনুরোধ করেন। কিন্তু তার বাবা মহেশ তার সঙ্গে একান্তে কথা বলা🎐র জন্য জোর করেন। তিনি তাকে রাজি করাতে পারবেন বলে জানান মহেশ।

এরপর পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়ে ওঠে। তনু বাবার কথায় রাজি না হলে মহেশ তার মেয়ের বুকে গুল🔯ি চালান। একই সঙ্গে রাহুল তনুর কপা🙈ল, ঘাড় এবং চোখ ও নাকের মাঝখানে গুলি চালায়। তনু তাৎক্ষণিক লুটিয়ে পড়ে এবং তার মৃত্যু হয়।

এ ঘটনার পর মহেশকে আটক করা হয়েছে। কিন্তু 💜রাহুল পালিয়ে যান। ১৮ জানুয়ারিতে তনুর বিয়ের প্রস্তুতির মধ্যেই এই হত্যাকাণ্ড ঘটে।

Link copied!