দীর্ঘ ১৪ মাস♚ পর চাল রপ্তানির নিষඣেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে ভারত। পাশাপাশি চালের রপ্তানি শুল্ক কমিয়ে ১০ শতাংশ করা হয়েছে। এর ফলে রপ্তানিকারক বাসমতি ব্যতীত অন্য সব ধরনের চাল রপ্তানি করতে পারবেন।
শুক্রবার (২৮ সেপ্টেম্বর) দেশটির কেন্দ্রীয় সরক🍷ারের পক্ষ থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে এ তথ𓆉্য জানানো হয়েছে।
এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে 🐈দেশটির সংবাদমাধ্যম এনডিটিভ🌞ি।
এ বিষয়ে দেশটির অন্যতম চাল রপ্তানি কোম্পানি রাইস ভিলার শীর্ষ নির্বাহী সুরজ আগার ওয়াল বলেন, “সরকারের এই সিদ্ধান্ত ভারতের অভ্যন্তরীণ কৃষিক্ষেত্র এবং আন🍌্তর্জাতিক চালের বাজারে গেম চেঞ্জারের ভূমিকা রাখবে। একদিকে আন্তর্জাতিক বাজারে চালের দাম কমে আসবে, অন্যদিকে কৃষকরা💜ও লাভবান হবেন।”
মূলত ভারতে চালের উৎপাদন হয় দেশটির পূর্ব, উত্তরপূর্ব ও দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্যগুলোতে। গত ব𒁏ছর এওসব রাজ্যে পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত না হওয়ায় উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। সেই পরিস্থিতিতে অভ্যন্তরীণ বাজার স্থিতিশীল রাখতে ২০২৩ সালের ২০ জুলাই বিশ্ববাজারে চাল রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দেয় ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার।
বিশ্বের ৩০০ কোটিরও বেশি মানুষের প্রধান খাদ্য ভাত। যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় কৃষি মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, চাল উৎপাদনে এই মুহূর্তে বিশ্বে শীর্ষে রয়েছে ৬টি দেশ। সেগুলো হলো, বাংলাদেশ, চীন, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড এবং ভিয়েতনাম। তবে চাল রপ্তানিতে শীর্ষে রয়েছে ভারত♕। প্রতিদিন বিশ্ববাজারে যে পরিমাণ চাল কেনা-বেচা হয়, তার ৪০ শতা𓂃ংশই আসে ভারত থেকে।