সুইজারল্যান্ডের বিভিন্ন ব্যাংক থেকে বাংলাদেশিদের অর্থ তুলে নেওয়ার পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে। গত এক বছরে ব্যাংকগুলো থেকে আমানত তুলে নেওয়া হয়েছে নজিরবিহীন🌱 গতিতে। বৃহস্পতিবার (২০ জুন) সুইজারল্যান্ডের কেন্দ্রীয় ব্যাংক সুইস ন্যাশনাল ব্যাংকের (এসএনবি) প্রকাশিত বার্ষিক প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছেꦡ।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গেল বছꦆ🃏র সুইস ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশিদের আমানতের পরিমাণ সাড়ে ৫ কোটি সুইস ফ্রাঁ থেকে কমে ১ কোটি ৮০ লাখ ফ্রাঁ হয়েছে। বাংলাদেশিদের অর্থ তুলে নেওয়ার গতিকে তীব্র বলা হচ্ছে।
কয়েক বছর ধরেই সুইস ব্যাংক থেকে বাংলাদেশিদের অর্থ তুলে নেওয়ার হার 🐬বাড়ছে। এসএনবির ২০২২ সালের প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০২১ সালেও এসব ব্যাংকে বাংলাদেশিদের আমানত ছিল ৮৭ কোটি ১১ লাখ সুইস ফ্রাঁ। তবে পরের 🔜বছর ২০২২ সালে তা কমে দাঁড়ায় ৫ কোটি ৫০ লাখ ফ্রাঁতে।
প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, ২০২১ সালে সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের জমা রাখা অর্থের পরিমাণ পৌঁছে যায় ৮৭২ মিলিয়ন সুইস ফ্রাঁতে। যা দেশটির ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশিদের এ যাবৎকাল♏ের সর্বোচ্চ অর্থ জমা।
এদিকে, বাংলাদেশের প্রতিবেশী ভারতের বিভি𒊎ন্ন প্রতিষ্ঠান ও নাগরিকের সুইস ব্যাংকে অর্থ আমানতের হার ২০২৩ সালে প্রায় ৭০ শতাংশ কমেছে। গত চার বছরের মধ্যে ভারতীয়দের আমানতের পরিমাণ সর্বনিম্নে পৌঁছেছে ২০২৩ সালে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশের হাজার হাজার মানুষ সুইজারল্য🍃ান্ডের ব্যাংকগুলোতে বৈধ-অবৈধ পথে উপার্জিত অর্থ গচ্ছিত রাখেন। দেশটির কঠোর গোপনীয় ব্যাংকিং নীতির কারণে সারা দুনিয়ার মানুষ সেখানে অর্থ জমা রাখেন।
সুইজারল্যান্ডের আইনে গ্রাহকদের গোপনীয়তা দৃঢ়ভাবে রক্ষার নিয়ম রয়েছে। ফলে কারা, কেন অথ𓄧বা কীভাবে অর্থ ব্যাংকে রাখছেন, সে সম্পর্কে ব্যাংকগুলো কাউকে কোনো তথ্য দেয় না।
