• ঢাকা
  • বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৩ আশ্বিন ১৪৩১, ১৫ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


হাসপাতাল ছেড়ে যা বললেন সংগীতশিল্পী হায়দার হোসেন


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: জুন ২৬, ২০২৪, ০২:৫৪ পিএম
হাসপাতাল ছেড়ে  যা বললেন সংগীতশিল্পী হায়দার হোসেন
সংগীতশিল্পী হায়দার হোসেন। ছবি: ফেসবুক ধেকে

হৃদ্‌যন্ত্রের জটিলতা নিয়ে ঢাকার ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন অব বাংলাদেশে ২৩ জুন থেকে ভর্তি ছিলেন জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী, সুরকার ও গীতিকার হায়দার হোসেন।
তিন দিন চিকিৎসা নিয়ে  বুধবার (২৬ জুনཧ) সকাল ১০টায় হাসপাতাল ছেড়ে বাসায় ফিরেছেন এই গায়ক। তিনি বলেন, ‘আমি এখন মেয়ের বাসায় আছি। আমি সুস্থ আছি। সবার কাছে দোয়া চাই।’

হায়দার হোসেন জানান, তার হৃদ্‌যন্ত্রে একটি রিং (করোনারি স্টেন্ট) পরানো হয়েছে।𒉰 কয়📖েক বছর ধরেই তিনি হৃদ্‌যন্ত্রের জটিলতায় ভুগছেন। এর আগে আরও চারটি রিং পরানো হয়েছে।

৬০ বছর বয়সী এই 𓂃সংগীতশিল্পী হৃদ্‌রোগ ছাড়াও ডায়াবেটিসে ভুগছেন।

ভ🎶িন্ন ধারার গান করে অনেক আগেই জনপ্রিয়তা পেয়েছেন সঙ্গীতপরিচালক হায়দার হোসেন। তার গানে আলোচনা-সমালোচনা দুটিই থাকে।

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে একজন প🌠্রকৌশলী হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন তিনি। ১৯৭৯ সাল থেকে হায়দার হোসেন সংগীত পেশার সঙ্গে সম্পৃক্ত। বিখ্যাত সুরকার আলম খানের সঙ্গে প্লেব্যাক গিটার বাজাতেন তিনি এবং এরপর পপ সম্রাট আজম খানের সঙ্গে কাজ করতেন। এক সময় হায়দার হোসেন নিজেই বেশ খ্যাতไি পান।

এ শিল্পীর গাওয়া ‘আমি ফাইসা’ ‘তিরিশ বছর পরও আমি স্বাধীনতাটাকে খুঁজছি’ ও ‘চিৎকার করে কাঁদিতে চাহিয়াও করিতে পারিন♔ি চিৎকার’ গান দুটি এখনও আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে আছে।

গানে🐭র শিল্পী ছাড়াও একাধারে তিনি গীতিকার, সুরকার, গিটারবাদক ও কি-বোর্ডবাদক।

Link copied!