• ঢাকা
  • বুধবার, ০৮ জানুয়ারি, ২০২৫, ২৪ পৌষ ১৪৩০, ৮ রজব ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


সংসার জীবনের অজানা কথা জানালেন গোবিন্দর স্ত্রী সুনীতা


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: জানুয়ারি ৮, ২০২৫, ১১:৩৮ এএম
সংসার জীবনের অজানা কথা জানালেন গোবিন্দর স্ত্রী সুনীতা
পরিবারের সঙ্গে গোবিন্দ। ছবি: সংগৃহীত

বলিউড সুপারস্টার গোবিন্দ। ব্যক্তিগত জীব🦹নে সুনীতা আহুজার সঙ্ℱগে ঘর বেঁধেছেন। ৩৭ বছরের দাম্পত্য জীবন পার করছেন এই যুগল। দীর্ঘ এই পথচলায় তাদের দুই সন্তান— মেয়ে টিনা ও ছেলে যশবর্ধন।

𒀰গোবিন্দর স্ত্রী সুনীতা স্বামী-সন্তান-সংসার ছাড়া 📖আর কিছু করেননি। অভিনয়ে পা বাড়ানোও সুযোগ থাকার পরও সে পথে পা রাখেননি। কয়ক দিন আগে হিন্দি রুশকে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন সুনীতা। এ আলাপচারিতায় সংসার জীবনের অজানা অধ্যায় নিয়ে কথা বলেছেন তিনি।

অভিনয়ে না আ꧂সার কারণ ব্যাখ্যা ক𓃲রে সুনীতা আহুজা বলেন, “এটি অনেক কঠিন কাজ। কিন্তু এখন আমি পডকাস্ট বা অন্যকিছু করার চিন্তা করছি। এখন কাজ করার জন্য আমার সময় আছে। আগে এটা ছিল না। কারণ আমার বাচ্চারা; তাদেরকে বড় করে তোলাই ছিল আমার প্রথম পছন্দ।”

সুনীতার দুচোখের মণি তার দুই সন্তান। এ তথ্য উল্লেখ করে সুনীতা আহুজা বলেন, “সন্তানদের জন্য আমি আমার শতভাগ দিতে চেয়েছিলাম। আমি সেই ধরনের মা নই যে ♔সাহඣায্যকারীকে বলব, ‘ভাইয়া ওদের যত্ন নিও।’ আমি আমার বাচ্চাদের ভীষণ ভালোবাসি। আমার দুটো সন্তানই আমার চোখের মণি।”

গোবিꦍন্দ-সুনীতার আরেকটি কন্যাসন্তান ছিল। কিন্তু বেঁচে নেই। এ বিষয়ে সুনীতা আহুজা বলেন, “আমাদের আরেকটি কন্যা সন্তান ছিল, সে বেঁচে নেই। তার ফুসফুস দুর্বল ছিল। আমার কাজে সাহায্যকারী কাউকে কখনো বলিনি, ‘বাচ্চাদের দুধের বোতলটা দাও।’ বাচ্চাদের জন্য আমি আমার শতভাগ দিয়ে🍸ছি। সুতরাং ভবিষ্যতে তারাও তাদের সন্তানদের জন্য একই কাজ করবে।”

সুনীতার বয়স যখন অনেক কম ছিল, তখন অনেক নারী ব্যবসা করতেন। কিন্তু তিনি ব্যবসায় নাম না লেখানোর কারণ ব্যাখ্যা করে সুনীতা বলেন, “আমাদের সময়ে (নব্বই দশকে) অনেক নারী বুটিক বা গহনার ব্যবসা করতেন। এসব কাজ করতে গেলে আপনাকে শতভাগ দিতে হবে। ব্যবসায় যদি শতভাগ মনোযোগ না দেন, তবে ক🐽ী ঘটছে তার কিছুই বুঝতে পারবেন না।”

বিস্তারিত ব্যাখ🍌্যা করে সুনীতা আহুজা বলেন, “আসলে, এসবে আমার বিশেষ আগ্রহ নেই। আমি পরিবারমুখী একজন ন♋ারী। আমি চেয়েছি, সন্তানেরা চোখের সামনে বেড়ে উঠুক, বাড়িতে তাদের লালন-পালন করব। আমাদের ইন্ডাস্ট্রিতে একটা উদ্বেগ রয়েছে, সন্তানেরা বিপথে যাবে। এ বিষয়টি সবসময়ই মাথায় রেখেছি।”

তথ্যসূত্র: পিঙ্কভিলা 

Link copied!