• ঢাকা
  • মঙ্গলবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১ পৌষ ১৪৩১,

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


জন্মদিনে চমৎকার অনুভূতি ব্যক্ত করলেন বিপাশা হায়াত


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: মার্চ ২৩, ২০২৪, ০১:১৬ পিএম
জন্মদিনে চমৎকার অনুভূতি ব্যক্ত করলেন বিপাশা হায়াত
অভিনেত্রী বিপাশা হায়াত। ছবি: ফেসবুক থেকে

নন্দিত অভিনেত্রী বিপাশা হায়াত । বিপাশা মানেই ছো🐼টপর্দায় বিভিন্ন চরিত্র⛎ের দাপুটে অভিনেত্রী। কী মঞ্চ, কী টিভি নাটক অথবা চলচ্চিত্রে– সব ক্ষেত্রেই তার দ্যুতি ছড়ানো প্রতিভা।

তার চিরচেনা প্রাণবন্ত হাসি যেন দর্শকমন ভরিয়ে দেয়। (২৩ মার্চ) তার জন্মদিন। ১৯৭১ সালের এই দিনে তিনি জন্মগ্🅷রহণ করেন। তার বাবা প্রখ্যাত অভিনেতা আবুল হায়াত। বর্তমানে স্বামী ও সন্তানদের নিয়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করছেন বিপাশা। জন্মদিন নিয়ে বিপাশা বলেন, ‘১৯৭১ সালের ২৩ মার্চ আমার জন্ম আর বাংলাদেশের জন্ম ২৬ মার্চ। বাংলাদেশ ও আমি একসঙ্গে বড় হচ্ছি। এটি চমৎকার অনুভূতি।’

বিপাশা আরও বললেন, ‘শুধু জন্মদিন নয়; প্রতিটি দিনই মানুষের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ও মূল্যবান। জন্মদিনে মা-বাবাকে সম্মান জানাতে চাই। আমি মনে করি, দিনটি তাদের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশের দিন। তাদের কারণেই এই পৃথি𒅌বীতে আমার অস্তিত্ব। আর যারা আমাকে শুভেচ্ছা জানান, তাদের জন্য আমার ভালোবাসা।’

আশির দশকে ‘খোলা দুয়ার’ নাটকে বাবার মেয়ে হয়েই অভিনয় 💙শুরু করেন। এরপর যুক্ত হন নাগরিক নাট্যসম্প্রদায়ে। টিভি নাটকে প্রথমে আলোচনায় আౠসেন ‘অয়োময়’ ধারাবাহিক দিয়ে।

এরপর পুরো নব্বইয়ের দশকে ছিলেন শীর্ষ অভিনেত্রীদের মধ্যে একজন। একে একে অভিনয় করেন শঙ্কিত পদযাত্রা, রূপনগর, ছোট ছোট ঢেউ, অন্য ভুবনের ছে🌠লেটা, চেনা অচেনা মুখ, থাকে শুধু ভালোবাসা, বীজমন্ত্র, স্পর্শ, শেষ পর্যন্ত তোমাকে চাই, বিপ্রতীপ, অতিথি, হার জিত, আশিক সব পারে, বিষকাঁটার ꦉমতো জনপ্রিয় নাটকগুলোতে।

মডেলিং জগতেও খেতাব ছিল তার। একটা সময় 🏅পর অভিনয় জগৎ থেকে বিরতি নিয়েছিলেন। তবে যখনই ফিরে এসেছেন তখনই নিজেকে সমাদৃত করেছেন। বাণিজ্যিক সিনেমায় তাকে দেখা না গেলেও মুক্তিযুদ্ধের সিনেমা আগুনের পরশমণি ও জয়যাত্রায় অভিনয় করেন তিনি।

অভিনয়ের বাইরে তিনি নাট্যকার। অনেক নাটক ♓লিখেছেন। এর মধ্যে শুধু তোমারেই জানি, শুকতারা, শঙ্খবাস, ঘাসফুল, প্রেরণা অন্যতম।

উপস্থাপক হিসেবেও সুপরিচিতি আছে তার। ‘বিপাশার অতিথি’ নামে একটি অনুষ্ঠান♓ বেশ জনপ্রিয় হয়েছিল। আবৃত্তি ও গানেও দক্ষ তিনি।

তার আরেকটি প্রতিভা হলো তিনি একজন চিত্রশিল্পী। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চারুকলায় স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেছেন। বছর কয়েক൲ আগে অ্যাসিড আক্রান্ত নারীদের সাহায্যার্তে নিজের আঁ🍰কা ছবির প্রদর্শনী করেছিলেন।

বর্ণিল ক্যারিয়ারে তিনি একবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্ᩚᩚᩚᩚᩚᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ𒀱ᩚᩚᩚকার পেয়েছেন। ১৯৯৪ সালে আগুনের পဣরশমণি সিনেমার জন্য তিনি এই পুরস্কার পান। এ ছাড়া তার ঝুলিতে অসংখ্য পুরস্কার রয়েছে।

সাংস্কৃতিক জীবনের মতো ব্যক্তিগত জীবনটাও মসৃণ। ব্যক্তিজীবনে নিজের ক্যারিয়ারের সেরা জুটি অভিনেতা ও নির্মাতা তৌকীর ✨আহমেদকে বিয়ে করেছেন। সংসারে রয়েছে দুটি সন্তান; এক ছেলে ও এক মেয়ে।ꦚ মিডিয়া জগতে সুখী দম্পতি হিসেবে তাদের বেশ সুপরিচিতি আছে। বর্তমানে স্বামী-সন্তানদের নিয়ে আমেরিকায় বসবাস করেন এই অভিনেত্রী।

Link copied!