• ঢাকা
  • বুধবার, ০৪ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৩ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


লাড্ডু-শিঙাড়া-পাটিসাপটা খেয়ে ঢাবির অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী অসুস্থ


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: নভেম্বর ৩, ২০২৪, ০৩:২১ পিএম
লাড্ডু-শিঙাড়া-পাটিসাপটা খেয়ে ঢাবির অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী অসুস্থ
ছবি : সংগৃহীত

নবীনবরণ অনুষ্ঠানে লাড্ডু, কাপ কেক, শিঙাড়া ও পাটিসাপটা পিঠা খেয়ে অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় শিক্ষার্থীরা রাজধানীর চানখারপুলের নাজিমুদ্দিন রোডে ‘বনফুল সুইটস এন্ড কোং’ থেকে আ🅺না পাটিসাপটা পিঠা খেয়েই তাদের এ সমস্যা হয়েছে বলে সন্দেহ করছেন। যদিও এই অভিযোগ স্বীকার করেনি বনফুল কর্তৃপক্ষ।

অসুস্থ সাত🍨 শিক্ষার্থী ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। তা ছাড়া অনেক শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ ডা. মোর্তজা মেডিকেল 💖সেন্টারেও চিকিৎসা নিয়েছেন।

শুক্রবার (১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় শহীদুল্লাহ হল মিলনায়তনে এই নবীনবরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে কিছু নাশতার ব্যবস্থা করে বাঁধন কমিটি। সেগুলো হলো লাড্ডু, কাপ কেক, শিঙাড়া ও পাটিসাপটা পিঠা। পরে শনিবার (২ নভেম্বর) দুপুর থেকেই শিকꦍ্ষার্থীদের পেটে সমস্যা, জ্বর, বমি শুরু হয়।

শিক্ষ🧸ার্থীরা জানান, তারা লাড্ডু ও কেক সরাসরি ফ্যাক্টরি থেকে মেয়াদ ও গুণগত মান দেখেই এনেছেন। এই দুই আইটেমে সমস্যা হওয়ার কথা নয়। এ ছাড়া শিঙাড়া হ♉ল ক্যান্টিনে নিজেদের তত্ত্বাবধানেই তৈরি করা হয়েছে। এটাতেও সমস্যা নেই বলে দাবি তাদের। তবে তাদের সন্দেহ বনফুলের পাটিসাপটা পিঠায়। তাদের ধারণা, এই পিঠা খেয়েই তাদের পেটে সমস্যা, জ্বর, বমি ইত্যাদি অসুখ হয়েছে।

এ বিষয়ে ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ হলের শিক্ষার্থী ও হল ইউনিট বাঁধনের সভাপতি আলিম মাহমুদ বলেন, আমাদের নবীনবরণ অনুষ্ঠানে চারটি খাবারের আইটেম ছিল। এর মধ্যে লাড্ডু এবং 💮কাপ কেক অন্যতম। এগুলো ফ্যাক্টরি থেকে প্যাকেজ করে আনা হয়। আর আমরা এটা আনার আগে বারবার ডেট ও মেয়াদ চেক করেছি। অনুষ্ঠানে আরও দুইটা আইটেম ছিল শিঙাড়া ও পাটিসাপটা পিঠা। শিঙাড়া আমাদের হলের ক্যান্টিন থেকে তৈরি করা। আর পাটিসাপটা পিঠ🎃া আমরা চানখারপুলের নাজিমুদ্দিন রোডের বনফুল থেকে এনেছিলাম।

তিনি বলেন, “আমরা খোঁজ নিয়ে জেনেছি, যারা এই পাটিসাপটা পিꦑঠা বাদে বাকি তিন আইটেমে🤪র খাবার খেয়েছে তাদের কোনো সমস্যা হয়নি। সমস্যা হয়েছে যারা পাটিসাপটা পিঠা খেয়েছে তাদেরই। যারা অসুস্থ হয়েছেন তাদের অবস্থা খুবই খারাপ। তাদের কাউকে কাউকে হাসপাতালে পর্যন্ত নেওয়া হয়েছে। তাই আমরা সন্দেহ করছি, বনফুলের পাটিসাপটা পিঠা থেকেই এই সমস্যাটা সৃষ্টি হতে পারে।”

এদিকে অভিযোগ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে বনফুল 🐲সুইটস এন্ড কোম্পানির চানখারপুলের ম্যানেজার আল আমিন বলেন, শহীদুল্লাহ হলের শিক্ষার্থীরা ১৪৫ পিস পিঠা নিয়েছেন, প্রতি পিঠা দুইভাগ করে দুইজন খেয়েছেন। সেই হিসেবে ২৯০ জন এই পিঠা খেয়েছেন। এছাড়াও, আমি আরও🎐 ৩০ পিস পিঠা অন্য এক জায়গায় বিক্রি করেছি। সেখান থেকে এ রকম কোনো অভিযোগ আসেনি। আমাদের সব শাখায় একই জায়গা থেকে পিঠা যায়, কোথাও কোনো সমস্যা হয় না। অভিযোগ নিয়ে গতকাল যখন ওনারা হলটির শিক্ষক সহকারে এসেছিলেন, তখন আমি তাদেরকে চালান দেখিয়েছি, সবই দেখিয়েছি। আমরা মনে করি, আমাদের পিঠায় কোনো সমস্যা নেই।

Link copied!