• ঢাকা
  • বুধবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৯ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকের সঙ্গে উপাচার্যের মতবিনিময়


পাবনা প্রতিনিধি
প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৭, ২০২৪, ০৫:৪৩ পিএম
ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকের সঙ্গে উপাচার্যের মতবিনিময়

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের নবনিযুক্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. এসএম আব্দুল আওয়াল এবং যুক্💛তরাজ্যের ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্ল্যান্ট সায়েন্সেস বিভাগের জ্যেষ্ঠ অধ্যাপক ড. অ্যালেক্স ওয়েবের সঙ্গে উচ্চশিক্ষার সম্ভাবনা নিয়ে অনালাইনে এক আলোচনা হয়। 

বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ𝔉্টেম্বর) রাতে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা কিভাবে যুক্তরাজ্যসহ পৃথিবীর অন্যান্য দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে অংশগ্রহণ বাড়ানো ও স𝐆হযোগিতা নিয়ে তাদের মধ্যে মতবিনিময় হয়। 

এ🐎 সময় সাংবাদিক ও জনসংযোগ দপ্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত 🥀ছিলেন। 

শুক্রবার সকাল সাড়ে ১১টায় উপাচার্য বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক ও জনসংযোগ দপ্তরকে এ ব🌱িষয়ে ডিটেইলস ব্রিফ করেন।

উপাচার্য অধ্যাপক ড. এসএম আব্দুল আওয়াল অধ্যাপক ড. অ্যালেক্স ওয়েবের কাছে শিক্ষা, গবেষণা, স্কলারশিপ, ফান্ডিংসহ বিভিন্ন বিষয়ে জানতে চান। অ্যালেক্স এসব বিষয়ে বিভিন্ন দিকনির্দেশনা🌠 দেন।

অ্যালেক্স বলেন, যুক্তরাজ্যের ক্যামব্রিজসহ অন্যান্য নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ বেশ চ্যালেঞ্জিং, সবচেয়ে টেলেন্টেড শিক্ষার্থীদের এখানে প্রাধান্য দেওয়া হয়। এখানে পিএইচডি বা পোস্টডক করতে হলে অন্য বিশ্ববিদ্যালয় মানে বিশ্বের টপ ইউনিভার্সিটির বাইরে থেকে আগে মাস্টার্স সম্পন্ন করলে, সুবিধা হবে উ♔চ্চশিক্ষা গ্রহণের ক্ষেত্রে। 

সমঝোতা স্মারকের (এমওইউ) বিষয়ে তিনি বলඣেন, পাবিপ্রবিসহ বাংলাদেশের যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয় যুক্তরাজ্যের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে সমঝোতা স্মারক করতে চাইলে, সেখানকার বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার𒊎্য (ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স)’র সঙ্গে এখানকার কর্তৃপক্ষের যোগাযোগ করতে হবে। সে অনুযায়ী তারা দিকনির্দেশনা ও বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা নিয়ে কথা বলবে। 

গবেষণা ফান্ডিংয়ের বিষয়ে বলেন, গবেষণা 💃প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় ও সরকারি পর্যায়ে যোগাযোগ বাড়াতে হবে। ব্রেক্সিটের মাধ্যমে ২০২০ সালে যখন যুক্তরাজ্য ইউরোপিয়ন ইউনিয়ন থেকে বের হয়ে যায়, তখন উচ্চশিক্ষায় ইইউ’র ফান্ডিং যুক্তরাজ্যে কমে যায়। ইউরোপিয়ন ইউনিয়ন সেই ফান্ডিং সোভিয়েত ইউনিয়ন থেক🌃ে স্বাধীনতাপ্রাপ্ত দেশগুলোকে দিতে থাকে। ব্রিটিশ সরকারের গবেষণা প্রতিষ্ঠান ‘বিবিআরসি’ যারা উচ্চশিক্ষায় ফান্ড দিয়ে থাকে। ফান্ডিং পাওয়ার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয় বা সরকার ‘বিবিআরসি’র সাথে যোগাযোগ করলে ফান্ডিং পেতে পারে।

অ্যালেক্স আরও বলেন, তোমরা এখন একটি ট্♈রানজিশনাল পিরিয়ডের মধ্য দিয়ে যাচ্ছ। যা দক্ষিণ আমেরিকার দেশ চিলির সাথে সামঞ্জস্য আছে। উচ্চশিক্ষায় গবেষণা, ফান্ডিং, টেকসই পলিসি’সহ নানা পদক্ষেপ তারা নিয়ে🎀ছে। তোমরাও যদি চিলির পলিসিগুলো বিশ্লেষণ করে আগাতে পারো, তাহলে উচ্চশিক্ষায় দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারবে। ;

Link copied!