• ঢাকা
  • বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৩ আশ্বিন ১৪৩১, ১৫ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


বাজেটে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য বড় সুখবর


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: জুন ৭, ২০২৪, ০৩:৪৪ পিএম
বাজেটে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য বড় সুখবর
বাংলাদেশ সরকারের লোগো। ফাইল ফটো

২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকার বাজেট প্রস্তাব দিয়েছ👍েন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। নতুন অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের জন্য সুখবর রয়েছে। এখন থেকে মাসের প্রথম দিন ইএফটির মাধ্যমে ব্যাংক হিসাবে বেতন পাবেন তারা।

বৃহস্পতিবার (৬ জুন) জাতীয় সংসদে অর্থমন্💫ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী প্রস্তাবিত বাজেট পে🎀শ করার সময় এ তথ্য জানান।

আবুল হাসান মাহমুদ আলী বলেন, “এমপিওভুক্ত শিক্ষক ও কর্মচারীদের বেতন-ভাতার অর্থ ইএফটি-🍎তে প্রদানের কাজ চলমান রয়েছে। ফলে শিক্ষক ও কর্মচারীরা প্রথম কর্মদিবসে ঘরে বস🅘ে ব্যাংক হিসাবে সরাসরি ইএফটির মাধ্যমে বেতন-ভাতা পাবেন এবং তাদের ভোগান্তি কমবে।”

অর্থমন্ত্রী বলেন, “এমপিওভুক্ত ℱঅবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক ও কর্মচারীর অবসর সুবিধা ও কল্যাণ অনুদানের অর্থ ইএফটিতে প্রদানের কাজ চলমান রয়েছে। এতে অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক ও কর্মচারীদের ভোগান্তি অনেকাংশে কমবে বলে আশা করা যায়।”

এদিকে আগামী অর্থবছরে করমুক্ত আয়সীমা বাড়ছে না। এখনকার মতো বার্ষিক করমুক্ত সীমা সাড়ে ৩ লাখ টাকাই থাকছে। তবে করহার পুনর্বিন্যাস হচ্ছে।ဣ এখন ৫, ১০, ১৫, ২০ ও ২৫ শতাংশ করহারের সঙ্গে ৩০ শতাংশের আরেকটি স্তর আসছে। বছরে আয় সাড়ে ৩৮ লাখ টাকার 🐼বেশি হলে করদাতাকে বাকি অর্থের ওপর ৩০ শতাংশ হারে কর দিতে হবে।

এছাড়াও এবারের প্রস্তাবিত বাজেটে ১১টি ক্ষেত্রকে অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে। অগ্রাধিকার দেওয়া খাতগুল𝔍ো হলো-

১. অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা রক্ষা।
২. বিজ্ঞান শিক্ষা, বৈজ্ঞানিক গবেষণা ও উদ্ভাবন সহায়ক শিক্ষা পরিবেশ নিশ্চিতকরণ।
৩. কৃষি খাতে প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান এবং খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ। 
৪. মৌলিক স্বাস্থ্য সেবা উন্নত ও সম্প্রসারিতকরণ।
৫. তরুণদের প্রশিক্ষণ ও আত্মকর্মসংস্থানের ব্যবস্থা নিশ্চিতকরণ।
৬. সম্ভাব্য সব সেবা ডিজিটালাইজ করাসহ সর্বস্তরে প্রযুক্তির ব্যবহার।
৭. ভৌত অবকাঠামোর উন্নয়ন, সামুদ্রিক সম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহার ও আর্থিক খাতের শৃঙ্খলা নিশ্চিতকরণ।
৮. ২০৩১ সালের মধ্যে অতি দারিদ্র্য নির্মূলকরণ এবং ২০৪১ সাল নাগাদ সাধারণ দারিদ্র্যের হার তিন শতাংশে নামিয়ে আনা।
৯. শিল্প স্থাপন ও বিনিয়োগে সহায়ক পরিবেশ নিশ্চিতকরণ।
১০. জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় পদক্ষেপ গ্রহণ।
১১. জনকল্যাণমুখী, জবাবদিহিমূলক, দক্ষ ও স্মার্ট প্রশাসন গড়ে তোলা এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারে꧙ন্স🦄 নীতি অব্যাহত রাখা।

Link copied!