নাটোরে প্রেমিকের সঙ্গে পালিয়𒀰ে এসে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছে এক এসএসসি পরীক্ষার্থী। এ ঘটনায় এক দম্পতিসহ পাঁচজনকে আ𒆙টক করেছে পুলিশ।
🥂মঙ্গলবা🅷র (১৩ সেপ্টেম্বর) রাতে নাটোর শহরের হাফরাস্তা এলাকার একটি বাসায় এ ঘটনা ঘটে।
গ্রেপ্তাররা হলেন নাটোর শহরের কানাইখালী এলাকার আফজাল হোসেনের ছেলে রনি মিয়া (২৮), মৃত মোহাম্মদ আলীর ছেলে রকি𒀰 (২২), আব্দুল মজিদের ছেলে সোহান (২৮), শহরের হাফরাস্তা এলাকার বাসিন্দা মৃদুল হোসেন এবং তার স্ত্রী মিথিলা পারভীন।
পুলিশ জানায়, মঙ্গলবার বিকেলে রাজশাহীর বিনোদপুর থেকে আবির নামের এক দোকান ♉কর্মচারী তার এসএসসি পরীক্ষার্থী প্রেমিকাকে নিয়ে নাটোর আসেন। পরে স্থানীয় এক বন্ধু বিয়ে দেওয়ার কথা বলে শহরের হাফরাস্তা এলাকায় মৃদুল ও মিথিলা দম্পতির বাসায় নিয়ে যান। ওই দম্পতি রনি, রকি ও সোহানকে সেখানে ডেকে নিয়ে আসে। এ সময় তারা ওই ছাত্রীকে গলায় ছুরি ধরে পালাক্রমে ধর্ষণ করেন এবং ধর্ষণের ভিডিও ধারণ করেন। পরে রাত ১১টার দিকে ওই স্কুলশিক্ষার্থী এবং তার প্রেমিক কৌশলে নাটোর থানায় গিয়ে অভিযোগ করে।
রাতেই ধর্ষণের সহযোগিতার অভিযোগে মিথিলা ও মৃদুলকে আটক করে পুলিশ। তথ্যপ্রযুꦰক্তির সহায়তায় বুধবার ভোরে সদর উপজেলার তেলকুপি নুরানীপাড়া থেকে অভিযুক্ত অন্য তিনজনকে আটক করা হয়।
নাটোর সদর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) জামাল উদ্দীন বলেন, “আমরা ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়ার পরপরই অভিযানে নামি। শহরের হাফরাস্তা থেকে দুই সহযোগী এবং তেলকুপি নুরানীপাড়া থেকে তিন যুবককে আটক কর♚া হয়। ওই যুবকরা শহরের চিহ্নিত সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ এবং মাদক কারবারি। তাদের বিরুদ্ধে নাটোর সদর থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।”
নাটোর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাসিম আহমেদ বলেন, “ওই স্কুলশিক্ষার্থীকে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য🌠 নাটোর আধুনিক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর পরিবারের পক্ষ থেকে মামলা করা হয়েছে। ইতি মধ্যেই ৫ জন অভিযুক্তকে আটক করা হয়েছে। প্রয়োজনীয় তদন্ত সাপেক্ষ পরবর্তীতে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।”