সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হওয়া সাভারের আশুলিয়ার আল্লাহর দান বিরিয়ানি হাউসে ছিল না কুকুরের মাংস। রোববার (১২ জুন) দুপুরে আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই)সুব্রত রায় এ তথ্য নিশ্চিত করেন। এর আগে শনিবার রাতে কেন্দ্🅰রীয় রোগ অনুসন্ধানের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. 🤡গোলাম আজম চৌধুরির স্বাক্ষরিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।
এ বিষ𝔍য়ে আশুলিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সুব্রত রায় জানান, মাংসের নমুনা সংগ্রহ করে ল্যাবে পাঠানো হয়েছিল। সেখান থেকে গতকাল রাতে একটি প্রতিবেদন এসেছে। সেই প্রতিবেদনে পরীক্ষা করে জানানো হয়ে💃ছে এটা কুকুরের মাংস নয়।
এ ঘটনায় কেন্দ্রীয় রোগ অনুসন্ধানের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর♋্তা ড. গোলাম আজম চৌধুরি বলেন, “আমরা মাংসের নমুনা পিসিআর টেস্ট ও মলিক্যুলার টেস্ট করে দেখেছি যে ওই মাংসটি কুকুরের মাংস ছিল না।
আল্লাহর দান ꧟বিরিয়ানি হাউসের মালিক সজল দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, “কুকুরের মাংস বিক্রি করার জন্য আমার ছোট ভাই রাজিব𓆉কে আটক করা হয়ে ছিল। সেই সঙ্গে আমাদের বিরিয়ানির দোকানের সুনামও নষ্ট করা হয়েছে।”
১৫ মে দুপুরে এক ক্রেতা൩ আল্লাহর দান বিরিয়ানির দোকানে খেতে এসে মাংস নিয়ে সন্দেহের সৃষ্টি হয়। পরে সেখানে কুকুরের মাংস দিয়ে বিরিয়ানি বিক্রির অভিযোগে রাজিব নামে এক ব্যক্তিকে আটক করে পুলিশ। সেই সঙ্গে ওই মাংসের টুকরা পাঠানো হয় পরীক্ষাগারে।