রাজশাহীতে মো. মীম (২৫) নামের এক যুবলীগ কর্মীকে রඣিকশায় তুলে নিয়ে পিটিয়ে ও ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে।
শনি🌟বার (২৬ অক্টোবর) রাত ১০টা ১৯ মিনিটে তাকে রাজশাহী ꦺমেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এর কিছুক্ষণ পর চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত মো. মীম রাজশাহী মহানগরের রামচন্দ্রপুর এল♏াকার আবদুল মোমিনের ছেলে।
স্থানীয় লোকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, গত ৫ আগস্ট গণ–অভ্যুত্থানের সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শিক্ষার🐻্থীদের ওপর দুই হাতে গুলি চালানো যুবলীগ কর্মী জহিরুল হক রুবেলের ঘনিষ্ঠ ছিলেন মীম। তিনি মহানগর যুবলীগের সাবেক অর্থ সম্পাদক রাজিব মতিনের ব্যক্তিগত কার্যালয়ে থাকতেন। আওয়ামী সরকারের পতনের পর আত্মগোপনে ছিলেন। গতকালই তিনি এলাকায় ফেরেন। এরপরই হামলার শিকার হন তিনি।
রাজশাহীর বোয়ালিয়া থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) তাজমুলꦉ ইসলাম জানান, মীম আওয়ামী লীগ করতেন বলে জানা গেছে। তার লাশ রামেক হাসপাতালের মর্গে আছে। ময়নাতদন্তের পর পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। এ নিয়ে থানায় হত্যা মামলা কꦅরবে পরিবার।
থানার ভারপ্🐼রাপ্ত কর্মকর্তা মেহেদী মাসুদ জানান, নিহত যুবকের মা পুলিশকে জানান, এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে মীমের বন্ধুরাই জড়িত। তবে কে বা কারা এই খুনের সঙ্গে জড়িত পুলিশ, তা নিশ্চিত নয়। এ বিষয়🍷ে তদন্ত চলছে। তদন্ত শেষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।