বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, “ভোটের আগে সমর্থন আনতে বিদেশে গ♔িয়েছিলেন হাসিনা। সমর্থন পাননি। আর কোনো ১০ দফা নয়, দফা একটাই সেটা হলো হাসিনার পদত্যাগ।“
শ༒নিবার (২০ মে) বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার শর্তহীন মুক্তিসহ ১০ দফা দাবি ও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রতিবাদে আয়োজিত লালমনিরহাটের কালেক্ট꧃রেট মাঠে এক সমাবেশে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এসব কথা বলেন।
ফখরুল বলেন, “নূরলদিনের মতো কারাগার ꩲ😼থেকে জেগে ওঠার ডাক দিয়েছেন বেগম খালেদা জিয়া। অসহায় জাতিকে তিনি বারবার জাগিয়ে তুলেছেন, কোনদিন আপোষ করেননি। তারেক রহমান বাংলাদেশের মানুষের দিকে তাকিয়ে আছেন। তারা গণতান্ত্রিকভাবে জেগে উঠেছে। ১৭ জন নেতাকর্মীকে প্রাণ দিতে হয়েছে। ইলিয়াস আলীসহ ৬০০ নেতাকর্মীকে গুম করা হয়েছে। অসংখ্য শিশু বাবা, স্ত্রী তার স্বজনদের ফিরে আসার অপেক্ষায়।”
ফখরুল বলেন, “গতকাল (১৯ মে) যশোরে নিজেরা হামলা করে এক হাজা🦩র ৬০০ জনের নামে মিথ্যা মামলা করেছে। চালের দাম, সারে💖র দাম বেড়েছে। পেঁয়াজের দাম বেড়েছে। একটা মা সন্তানকে ডিম কিনে দিতে পারে না।”
আওয়ামী লীগ, আমাদের সবগুলো সেক্টর শেষ করে দিয়ে উন্নয়নের কথা বলছে উল্লেখ করে বিএনপি মহাসচিব বলেন, “তারা ভোট হ𝓡তে দেয় না। ১৪ তে, ১৮ তে যে ভোট হয়েছে, ২০২৪ এ তেমন ভোট আর হবে না। নির্বাচন হতে হবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে। তা ছাড়া আর ভোট হতে দেওয়া হবে না।”
সংসদ ভেঙে দিয়ে নতুন একটি তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার দাবি জানিয়ে🙈 তিনি আরও বলেন, “নির্বাচনඣ কমিশন নতুন হতে হবে। যে নির্বাচন কমিশন ভোট বাতিল করতে পারবে না, সেই নির্বাচন কমিশনের অধীনে নির্বাচনে যাবে না।”