সাদপন্থীদের টাঙ্গাইলে তিন দিনব্যাপী `জেলা ইজতে♕মা` শুরু হয়েছে। টাঙ্গাইল সদর উপজেলার বাসাখানপুর মিনি স্টেডিয়াম ম😼াঠে এ ইজতেমার আয়োজন করা হয়েছে।
শুক্রবার (৮ নভেম্বর) ফজরের নামাজের পর মাওল🍎ানা সৈয়দ আনিসুজ্জামানের আমবয়ানের মধ্য দিয়ে🎶 তিন দিনব্যাপী তাবলীগ জামাতের ‘জেলা ইজতেমা’ শুরু হয়েছে।
এরপর জুমার না🌼মাজ আদায় করান টাঙ্গাইলের মহেড়া পিটিসি মসজিদের মুফতি নিজাম উদ্দিন বকশি। পরে কাকরা💧ইল মসজিদের মুরব্বি মাওলানা আরিফুর রহমান বয়ান করেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, মাঠজুড়ে বিশাল প্যান্ডেল বানানো হয়েছে। 𒉰জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে আসা কয়েক হাজার মুসল্লি সেখানে অবস্থান করছেন। নিরাপত্তার জন্য সেখানে পুলিশ সদস্যদের দায়িত্ব দেওয়া হয়নি।
মুসুল্লি রাসেল আহমেদ বলেন, “এবারের ইজতেমাটা অনেক ভালো হবে। অনেক বড় জামাত হয়েছে। একসঙ্গে হাজারো মানুষ নামাজ আদায় করেছে। আমিও এই জায়গায় ভাগীদার হতে এসেছি। আমরা কোন গ্রুপিং চাই না। সবাই মিলে দ্বীনের কাজ করতে🍒 চাই।”
আরেক মুসুল্লি জাহিদ মিয়া বলেন, “শুক্রবার ফজরের নামাজের পর আমবয়ানের মধ্য দিয়ে ইজতেমা শুরু 💫হয়েছে। একদিন আগেই আমরা ময়দানে চলে এসেছি। ময়দানে এসে খুবই ভাগ্যবান মনে হচ্ছে নিজেকে।”
ইজতেমা পরিচালনা কমিটির সদস্য শামীমুল ইসলাম জানান, ইজতেমায় তাবলিগের মূল শিক্ষা, দাওয়াত ও তাওবার গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করা হবে। জেলার🧔 ১২ টি উপজেলার ছাড়াও দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে মুসুল্লিরা এসেছে। এছাড়াও ইন্দোনেশিয়া থেকে ৯ জনের একট🌳ি দল ইজতেমায় অংশ নিয়েছে। জুমার নামাজে প্রায় ১৫ হাজার মুসুল্লি অংশ নেয়। আগামী রবিবার আখেরী মোনাজাতের মধ্য দিয়ে ইজতেমা শেষ হবে। মোনাজাতে প্রায় ২৫ হাজার মুসুল্লি অংশ নিবেন।
এদিকে সাদপন্থীদের ইজতেমাকে পন্ড করার জন্য শ🦂হরের নিরালা মোড় এলাকায় সমবেত হয়েছে যোবায়েরপন্থীর অনুসারীরা। অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের দেখা গেছে।
টাঙ্গাইল সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তানবীর আহাম্মেদ বলেন, জেলা প্রশাসনের কার্যালয় থেকে তাদের কোনো অনুমতি দেয়া হয়নি। নিরাপত্তার জন্য কোন পুলিশ সদস্যও মোতায়েন করা হয়নি।