ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে 💟করমজল পর্যটনকেন্দ্র জোয়ারের পানিতে তিন-চার ফুট উচ্চতা পর্যন্ত তলিয়ে গেছে। তবে এর কারণে বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রের কুমির, হরিণ, কচ্ছপ ও বানরসহ অন্যান্য প্রাণীর তেমন কোনো ক্ষতির আশঙ্কা নেই। রোববার (২৬ মে) দুপুরেরে এসব তথ্য জানিয়েছে বনবিভাগ।
এদিকে সুন্দরবনের কটকা ও কচিকালী এলাকা বঙ্গোপসাগর সংলগ্ন হওয়ায় সেখানেও ৩ থ𝓀েকে ৪ ফুট পানিতে তলিয়েছে। প্লাবিত হয়েছে সাগর পাড়ের সুন্দরবনের দুবলার চরও। অপরদিকে অস্বাভাবিক জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়েছে সুন্দরবন উপকূলের বাড়িঘর, রাস্তাঘাট ও চিংড়ি ঘের।
সুন্দরবন পূর্ব বনবিভাগের চাঁদপাই রেঞ্জের করমজল পর্যটন ও বন্যপ্রাণী প্রজনন কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আজাদ কবির বলেন, ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাবে করমজলে স্বাভাবিকের তুলনায় ৩ থেকে ৪ ফুট জোয়ার🔯ের পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে এ জলোচ্ছ্বাসে বনের এ কেন্দ্রের কোথাও কোনো ধরণের ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা নেই।
আজাদ কবির আরও বলেন, বনের অভ্যন্তরে পানি আরও বেশি হলেও তাতে তেমন কোনো ক্ষতি হবে না। কারণ ঝড় জলোচ্ছ্বাসে বন্য🦄প্রাণীর আশ্রয়ের জন্য বনের ভেতরে বিভিন্ন জায়গায় উঁচু টিলা তৈরি করে রাখা হয়েছে। পানি বাড়ায় বন🅺্যপ্রাণী সেসব টিলায় আশ্রয় নিয়ে থাকে।