• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


নওগাঁর আম বাজারে আসবে ২২ মে


নওগাঁ প্রতিনিধি
প্রকাশিত: মে ১৬, ২০২৪, ০১:৪৬ পিএম
নওগাঁর আম বাজারে আসবে ২২ মে

আমের রাজধানী হিসেবে পরিচিতি পা༒ওয়া নওগাঁ জেলায় এবার চলতি মাসের ২২ তারিখ থেকে আম✨ সংগ্রহ শুরু হবে। ওই দিন থেকে কেবল গুটি জাতের আম সংগ্রহ করা যাবে।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের তথ্যমতে, গুটি ২২ মে, গোপালভোগ ৩০ মে, ক্ষীর꧑শাপাত ও হিমসাগর ২ জুন, নাক ফজলি ৫ জুন, ল্যাংড়া ও হাড়িভাঙা ১০ জুন, আম্রপালি ২০ জুন, ফজলি ২৫ জুন এবং আশ্বিনা, বার🍸ি-৪, বারি-১১, গৌড়মতি, কাটিমন ১০ জুলাই থেকে সংগ্রহ শুরু হবে।

এ বছর ৩৩ হাজার ৩০০ হেক্টর জমিতে আম বাগান গড়ে উঠেছে। যা থেকে ৪ লাখ ৩১ হাজার ৫০০ টন আম উৎপাদনের আশা। ব্যানানা ম্যাংগো, মিয়াজাকি, কাটিমন, গৌড়মতি, 💧বারি আমচাসহ দেশি-বিদেশ মিলে প্রায় ১৬ জাতের আ𝔉ম চাষ হয়েছে।

জাত ভেদে আম বাগানের পরিমাণ নাক ফজলি ৮৯৮ হেক্টর, ল্যাংড়া ১ হাজার ৬১৫ হেক্টর, ফজলি ১ হাজার ৪০৮ হেক্টর, গোপালভোগ ৬১০ হেক্টর, ক্ষীরশাপাত ১ হাজার ৪৭ হেক্টর, বারি-৪ আম ২ হাজার ৪০২ হেক্টর, বারি-১১ আম ৪২ দশমিক ৫০ হেক্টর, মল্লিকা ৩৭ হেক্টর, কাটিমন ১৫৪ দশমিক ৫০ হেক্টর, গৌড়মতি ১৪৩ দশমিক ২৫ হেক্টর, ভাড়িভাঙা ৪১ দশমিক ৭৫ হেক্টꦆর, ব্যানানা ম্যাংগো ১০৭ দশমিক ৫০ হেক্টর, আশ্বিনা ২ হাজার ৩২২ দশমিক ৫০ হেক্টর, কুমড়াজালি ১৩ হেক্টর, গুটি স্থানীয় ৬০৭ হেক্টর এবং আম্রপালি🌳 ১৮ হাজার ৪২২ হেক্টর। জেলা যে পরিমাণ আম বাগান রয়েছে তার মধ্যে আম্রপালি ৬০ দশমিক ৮০ শতাংশ।

এ বছরের শুরুতে তীব্র শীত থাকায় ১৫-২০ দিন দেরিতে মুকুল আসে। এ ছাড়া প্রচণ্ড খরা ও তাবদাহ বিরাজ করছে। আমের মৌসুমে এ পর্যন্ত দুইবার বৃষ্টি হওয়ায় চাষিদের ব্যাপক উপকার হয়েছে। বরেন্দ্র এলাকা হওয়ায় পানির স্বল্পতা রয়েছে। যেসব বাগান সেচের আওতায় সেগুলো সেচ দেওয়া স🤪ম্ভব হয়েছে।

আম চাষিরা বলছেন, এ বছর প্রচণ্ড তাপদাহ ও খরায় অনেক আমের গুটি ঝরে পড়েছে। এতে গাছে কম পরিমাণ আম রয়েছে। তবে যেটুকু আম রয়েছে আকারেও বড়। এ বছর গাছে আম কিছুটা কম থাকলে গত বছরের তুলনায় ভ꧑াল দাম পাওয়া আশা চাষিদে📖র।

নওগাঁ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক কৃষিবিদ মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন, আম চাষিরᩚᩚᩚᩚᩚᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ𒀱ᩚᩚᩚা বাগানের পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন। এবার আম উৎপাদনের পা🅘শাপাশি ভাল দাম পাওয়ার আশা। স্বাদ ও দাম ভাল পাওয়ায় আম্রপালি, বারি ও ব্যানানা জাতের বাগানের পরিমাণ বাড়ছে। রপ্তানি পরিসর বাড়াতে উত্তম কৃষি চর্চার মাধ্যমে কৃষকদের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া উদ্যোক্তা সৃষ্টির লক্ষ্যে আমের ফুড প্রসেসিং প্রক্রিয়াজাত করতে কৃষি বিভাগ কাজ করছে।

Link copied!