দেশের অন্যান্য উপজেলার মতো সাভারেও নান্দনিক কারুকাজ ও অপূর্ব নির্মাণশৈলীতে নির্মাণ করা করা হয়েছে মডেল মসজিদ ও ইসলাম সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগে ইসলাম ও সাংস্কৃতি চর্চার জন্য বাংলাদেশ ইসলামি ফাউন্ডেশনের প্রকল্পের আওতায় ১৩ কোটি ৪১ লাথ ৮১ টাকা ব্যয়ে নির্মিত করেছে এই মডেল মসজিদ। তবে মসজিদ ঘেঁষে ময়লার স্তূপ ও দুর্গ𓃲ন্ধে চরম বিপাকে পড়েছেন মুসল্লিরা।
মসজিদটিকে নামাজ আদ𒀰ায় ও ইসলাম চর্চার জন্য এলেও ফিরতে হচ্ছে এক রকম তিক্ত অভিজ্ঞতা নিয়ে। স্থানীয়দের দাবি অবিলম্বে🎉 এই ময়লার ভাগার অপসারণ করা হোক।
সরেজমিনে দেখা যায়, ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক সংলগ্ন সাভার পৌর এলাকার রাজা লাকফার্মে মডেল মসজিদ ঘেঁসে𒅌ই ময়লা ও দূষিত বর্জ্যের স্তূপ। সেখানে সারা দিনই ভ্যানে করে ফেলা হচ্ছে সাভার পৌর এলাকার বিভিন্ন মহল্লার ময়লা ও আবর্জনা। আর সেই ময়লার উৎকট গন্ধে মুসল্লি ও পথচারীরা মুখে রুমাল বা নাক চেপে ধরে ওই মসজিদের রাস্তাট💧ুকু পার হতে হচ্ছেন।
নয়ন নামে এক পথচারী বলেন, 🦂“কয়েক কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করেছে মডেল মসজিদটি। তবে ময়লা ফেলায় নষ্ট হয়েছে এখানকার পরিবেশ। ময়লা আবর্জনার গন্ধ মসজিদে যাওয়ার সময় বিরক্তির কারণ হღয়ে দাঁড়িয়েছে।”
শরিফুল নামের এক যুবক বলেন, “পৌরসভার বর্জ্য এখানে ফেলা হচ্ছে। মুসল্লিরা নামাজ পড়তে যাওয়া-আসার সময় বর্জ্যের গন্ধে নাক চেপে ধরে যেতে হয়। আবা⛎র ইবাদত꧒ের সময়ও মসজিদে দুর্গন্ধে থাকা যায় না।”
সাভার পৌরসভার পরিচ্ছন্নতাকর্মী আনোয়ার জানান, এখানে সাভার পৌরসভার ৫ নম্বর ওয়ার্ডের ময়লা ফেলা হয়। প্রতিদিন ২০ গাড়ির মধ্য🦄ে ২/৩ গাড়ি ময়লা ꦏএই ভাগাড়ে ফেলা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
এ ব্যাপারে সাভার পৌর মে꧙য়র আলহাজ্ব আব্দুর গণি ময়লা ফেলার বিষয়টি অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, “এখানে পৌরসভা থেকে কোনো ময়লা ফেলা হয় না। বেসরকারিভাবে বাসাবাড়ি থেকে ময়লা নিয়ে ফেলা হয়। আমি তাদের সঙ্গে আগেও কথা বলেছি, এখানে ময়লা না ফেলার জন্য। তবে আমি তাদের সঙ্গে আবার কথা বলে ব্যবস্থা নেব।”