রাজশাহীতে গত কয়েকদিন ধরে বইছে হিমেল হাওয়া। সঙ্গে আছে ঘন কুয়াশাও। ফলে কনকনে শীতে জবুথবু হয়ে পড়েছে এখানকার জনজীবন। ঘন কুয়াশায় জেলার সড়কে যান চলাচল ব্𝕴যাহত হচ্ছে। দিনের✤ বেলাও হেড লাইট জ্বালিয়ে চলছে অনেক যানবাহন।
বুধবার (৩ জানুয়ারি﷽) রাজশাহীতে তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়♕াস। এ দিন দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল তেঁতুলিয়ায়।
এর আগে রাজশাহীতে গত ১৭ ডিসেম্বর তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ১০ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলিসিয়াস। এরপর 𝔉থেকে তাপমাত্রা আর নꦐামেনি।
রাজশাহী আবহাওয়া অফিসের পর্যবেক্ষক লতিফা হেলেন জানান, বুধবার ভোর পাঁচটায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি) সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস আর সর্বোচ্চ ছিল ২০ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সোমবার (১ জানুয়ারি) তাপমাত্রা রেকর্♑ড করা হয়েছিল ১২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসি🍃য়াস। আর সর্বোচ্চ ছিল রোববার (৩১ ডিসেম্বর)। ওইদিন তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
আবহাওয়া অফিসের তথ্য মতে, তাপমাত্রা ৮ থেকে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে নামলে তা মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। এছাড়া ৬ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসকে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ এবং ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচের তাপমাত্রাকে তীব্র শৈত্যপ্রবাহ ধরা হয়। সেই অনুযায়ী রাজশাহীতে শুরু হয়েছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। তবে এখন শৈত্যপ্রবাহ বল♈ছে না আবহাওয়া অফিস। এই তাপমাত্রা ১০ এর নিচে ন♑ামলে তারা শৈত্যপ্রবাহ ধরবে।
এ রকম আবহাওয়া আরও এক সপ্তাহ থাকবে বলে জানিয়েছেন পর্যবেক্ষক লতিফা হেলেন। তিনি সংবাদ প্রকাশকে বলেন, “সোমবার ১০টার পরে সূর্যের দেখা মিলেছে। মঙ্গলবার সাড়ে ১২টার দিকে সূর্য দেখা গেছে। বুধবার সাড়ে ১০টা পরಌ্যন্ত সূর্যের দেখা মেলেনি। বৃহস্পতিবার (৪ জানুয়ারি) তাপমাত্রা কিছু কমতে পারে।”