• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


ড্রোন দিয়ে মশার আবাসস্থল খুঁজছে চসিক


চট্টগ্রাম প্রতিনিধি
প্রকাশিত: জুলাই ৯, ২০২৩, ০৭:১০ পিএম
ড্রোন দিয়ে মশার আবাসস্থল খুঁজছে চসিক

ডেঙ্গু পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য মশার আবাসস্থল খুঁজতে ড্রোন ব্🍸যবহার♊ করছে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক)।

রোববার (💛৯ জুলাই) বেলা ১১টার দিকে নগরীর নাসিরাবাদ হাউজিং সোসাইটি এলাকা থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে এই ড্রোন উড়ান চসিক মেয়র মꦦো. রেজাউল করিম চৌধুরী।

এ সময় ꦗড্রোনের ধারণকৃত 🌟ক্যামেরায় বিভিন্ন বহুতল ভবনের সুইমিংপুল আর ছাদবাগানে জমে থাকা পানিতে মশার আবাসস্থল থাকার চিত্রও ধরা পড়ে।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, “শুধু ওষুধ ছিটিয়ে ডেঙ্গু প্রতিরোধ বা মশা নির্মূল করা সম্ভব নয়ꦦ।ꦺ আমরা ৪৩৫টি ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা চিহ্নিত করে লার্ভিসাইডসহ বিভিন্ন মশা নিধনকারী ওষুধ ছিটাচ্ছি। তবে এ ক্ষেত্রে সাফল্য প্রাপ্তি বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে কিছু অসচেতন বাড়ি মালিকের ছাদে জমে থাকা পানি। বিশেষ করে সুইমিংপুল আর ছাদবাগানগুলো মশার নিরাপদ আবাসস্থল হয়ে উঠেছে।”

মেয়র আরও বলেন, “অনেক বাড়ির মালিক আবার নিরাপত্তার অজুহাত দেখিয়ে আমাদের কর্মীদের ছাদে উঠতে দেন না। বাধ্য হয়ে ড্রোন দিয়ে ছাদ পর্যবেক্ষণ করতে হচ্ছে। আমরা আজকে ড্রোন দিয়ে বহুতল ভবনগুলোর ছাদ পর্যবেক্ষণ করে প্রায় সবগুলো ভবনের ছাদেই পানি জমে থাকতে দেখেছি। আজ সবাইকে ডেকে সতর্ক করেছি, পরবর্তীতে তারা জমে থাকা পানি ন🧸া সরালে জরিমানাসহ কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ব⭕লেছি। আগামী ১০০ দিন পর্যন্ত এই কার্যক্রম চলবে।”

অভিযানে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলাম, কাউন্সিলর মো. মোরশেদ আলম, জেসমিন পারভীন জেসী, মেয়রের একান্ত সচিব মুহাম্দ আবুল হাশেম, স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট মনীষা মহাজন, ম্যালেরিয়া 🦩ও মশক নিয়ন্ত্রণ কর্মকর্তা মো. শরফুল ইসলাম মাহিসহ নাসিরাবাদ হাউজিং সোসাইটি কল্যাণ পরিষদের নেতারা উপস্থি🌜ত ছিলেন।

চসিক সূত্রে জানা যায়, মশা খুঁজতে চসিক ‘ডিজেআই ম্যাভ🧸িক এয়ার এস ২’ মডেলের ড্রোন ব্যবহার করছে। মাটি থেকে ১০০ মিটার উঁচুতে উঠে ছব𒁏ি বা ভিডিও করা যাবে এ ড্রোন দিয়ে। এ ছাড়া যিনি ড্রোনটি নিয়ন্ত্রণ করবেন, তার চারপাশের তিন কিলোমিটার পর্যন্ত উড়তে সক্ষম এ ড্রোন। ড্রোনটির জন্য প্রতিদিন সিটি করপোরেশনকে পাঁচ হাজার টাকা ভাড়া গুনতে হবে। প্রাথমিকভাবে নগরের ৬০টি আবাসিক এলাকায় এ ড্রোন উড়ানোর পরিকল্পনা রয়েছে।

Link copied!