ভাওয়াল রিসোর্টের মালিকসহ চারজনের বিরুদ্ধে গাজীপুর আদালতে মামলা করা হয়েছে। রোববার ⛦(২ জুন) ঢাকার কলাবাগান এলাকার বাসিন্দা বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. বজলুল হক, ধানমন্ডি এলাকার বাসিন্দা ডা. মো. সিরাজুল হকসহ ছয় ব্যক্তি বাদি হয়ে গাজীপুর প্রথম যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ আদালতে মামলাটি করেন।
মামলায় বিবাদি করা হয়েছে আম্বার গ্রুপের চেয়ারম্যান মরহুম আবুল হাসেমের ছেলে মো. শওকত আজিজ রাসেল, গাজীপুর সদর উপজেলার উত্তর বানিয়ারচালা এলাকার বাসিন্দা রফিকু🍒ল ইসলাম মাস্টার, ভাওয়াল রিসোর্ট অ্যান্ড স্পার ম্যানেজার সুমন ও একই প্রতিষ্ঠানের অপর ম্যানেজার মোꦯ. কামরুল ইসলামকে।
আগামী ৬ নভেমꦿ্বর বিবাদিদের সশরীরে আদালতে হাজির হয়🌱ে জবাব দাখিল করতে আদেশ দেওয়া হয়েছে।
গণমাধ্যমকে তথ্য নিশ্চিত করেছেন বাদি পক্ষের আইনজীবী মো. জাহাঙ্গীর হোসে🎐ন সরকার।
জাহাঙ্গীর হোসেন সরকার বলেন, “মামলার বিবাদিরা বাদি পক্ষের কেনা জমি জোরপূর্বক দখল করে রেখেছেন বলে অভিযোগ করেছেন। মামলায় ‘ক’ তফসিলের ১০২ শতাংশ জমি বাদির ষোলআনা স্বত্ব ঘোষণা করে রায় ও ডিক্রি প্রদান, ‘খ’ তফসিলে ১০২ শতাংশ জমি 🎀থেকে স্থাপনা উচ্ছেদ এবং অ্যাডভোকেট কমিশন নিয়োগ করে মাপঝোঁকের মাধ্যমে দখল হস্তান্তরের আদেশ দিতে আদালতের কাছে দাবি করেছেন।”
গাজীপুর সদর উপজেলার মেম্বারবাড়ি বাসস্ট্যান্ড ♋থেকে ইজ্জতপুর সড়ক ধরে চার কিলোমিটার ভেতরে ‘ভাওয়াল রিসোর্ট অ্যান্ড স্পা’। সেখানকার নলজা𝐆নী গ্রামে তিন দিকে বনভূমি বেষ্টিত এই রিসোর্ট এলাকার মানুষের কাছে ‘বেনজীরের রিসোর্ট’ নামেও পরিচিত। অভিযোগ আছে কোনো প্রকার বিনিয়োগ ছাড়াই এ রিসোর্টের ২৫ শতাংশের মালিক হয়েছেন পুলিশের সাবেক প্রধান বেনজীর আহমেদ।
জানা গেছে,꧒ ৫০ একর জমির ওপর গড়ে তোলা ভাওয়াল রিসোর্টের ৩ দশমিক ৬৮ একর জমি বন বিভাগের। আর নিরীহ কৃষকদের অন্তত ৪০ বিঘা জমি জোরপূর্বক দখল করে রিসোর্টটি তৈরি করা হয়েছে।&nꦡbsp;