• ঢাকা
  • মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ২ আশ্বিন ১৪৩১, ১৩ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


মামুনুলের ধর্ষণ মামলায় সাক্ষ্য দিলেন ২ পুলিশ কর্মকর্তা


নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
প্রকাশিত: অক্টোবর ৩, ২০২২, ০৫:০৬ পিএম
মামুনুলের ধর্ষণ মামলায় সাক্ষ্য দিলেন ২ পুলিশ কর্মকর্তা

হেফ♕াজতে ইসলামের বিলুপ্ত কমিটির যুগ্ম মহাসচিব মামুনুল হকের নামে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ থানায় করা ধর্ষণ মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন ಌদুই পুলিশ কর্মকর্তা।

সোমবার (৩ অক্টোবর ) দুপুরে নারায়ণগঞ্জ নারী ও শিশু নির্যা🍃তন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক নাজমুল হক শ্যামলের আদালতে এই সাক্ষ্য গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।

সাক্ষ♚্ꦯয গ্রহণ শেষে কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে মামুনুল হককে কারাগারে পাঠানো হয়।

এর আগে, কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে মামুনুল হককে কাশিমপুর থেকে নারায়ণগঞ্জ আদালতে আনা হয়। যে দুজনের সাক্ষ্য নেওয়া হয়েছে, তারা হলেন সোনারগাঁ থানার উপপরি💃দর্শক কোবায়ের হোসেন ও বোরহান।

জানা যায়, গত বছরের ৩ এপ্রিল সোনারগাঁয়ে রয়্যাল রিসোর্টে একটি কক্ষে কথꦓিত স্ত্রীসহ মামুনুল হককে অবরুদ্ধ করেন স্থানীয় ছাত্রলীগ ও যুবলীগের নেতাকর্মীরা। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার সময় হেꦗফাজতে ইসলামের কর্মী ও মাদ্রাসার ছাত্ররা রিসোর্টে হামলা চালিয়ে তাদের ছিনিয়ে নেন। ওই ঘটনার ১৫ দিন পর ১৮ এপ্রিল মামুনুল হককে মোহাম্মদপুরের জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদ্রাসা থেকে ঢাকা মহানগর তেজগাঁও বিভাগের পুলিশ গ্রেপ্তার করে।

ঘটনার ২৭ দিন পর ৩০ এপ্রিল সোনারগাঁ থানায় হাজির হয়ে তার কথিত স্ত্রী বাদী হয়ে মামুনুল হকের বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণের অভিযোগে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা করেন। একই বছরের ১০ সেপ্টেম্বর ধর্ষণের অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা পেয়ে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদনꦉ্ত কর্মকর্তা। একই বছরের ৩ নভেম্বর মামুনুল হকের নামে অভিযোগ গঠন করেন আদালত।

নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের রাষ্ট্রপক্ষের কৌঁসু༒লি রকিব উদ্ꦕদিন আহমেদ বলেন, “মামুনুল হকের বিরুদ্ধে ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী আরও দুইজন আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন। মামুনুল হকের আইনজীবী এখন পর্যন্ত বিয়ের বিষয়টি প্রমাণ করতে পারেননি। এ নিয়ে মামলার বাদী ও তদন্ত কর্মকর্তাসহ ৪৩ সাক্ষীর মধ্যে ১৫ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন।”

আসামিপ🌜ক্ষের আইনজীবী ওমর ফারুক নয়ন বলেন, “সাক্ষীরা আদালতে যে সাক্🔜ষ্য দিয়েছেন তার মিল পাওয়া যায়নি।”

Link copied!