ঈদের ছুটিটা অনেকেই অন্য ভাবে উপভোগ করতে চান। সময়টা বিশেষ ভাবে কাটানোর জন্য বেড়িয়ে আসেন নতুন কোন জায়গায়। তবে😼 ঘুরতে যাবার সঙ্গে রয়েছে খরচের সর্ম্পক। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় খরচ নির্দিষ্ট বাজেট অতিক্রম করে যায়। তাই বাজেটের মধ্যে ঘোরাঘুরি সারতে চাইলে খেয়াল রাখুন এই বিষয়গুলো।
যাতায়াতে মিতব্যয়ী হোন
ভ্রমণে প্রথমধাপে যেই খরচটা হয় তা হচ্ছে যাতায়াতের খরচ। তাই যাতায়াতে মিতব্যয়ী হতে হবে। কোথাও যাওয়ার আগে সেখানকার যাতায়াত ব্যবস্থা, গণপরিবহন এবংꦐ খরচ সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিন। বেঁচে যাবে অনাকাঙ্ক্ষিত খরচ। দেশে বেড়ানোর ক্ষেত্রেও ভাড়া গাড়ির চেয়ে স্থানীয় পরিবহন ব্যবহার করুন।
প্যাকেজ অফার ভালোভাবে জেনে নিন
অনেক সময় কাঙ্ক্ষিত স্থানের রিসোর্ট বা হোটেলে খাওয়াদাওয়া সুবিধা সহ নিয়ে থাকেন। ফলে গুনতে হয় বেশি টাকা। আবার অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় খাওয়ার সময় হোটেলে ফেরা হয় না, বাইরেই খেতে হয় তখন হোটেল এবং বাইরে দুই জায়গাতেই খরচ হয়। তাই শুধুমাত্র থাকার জন্য রিসোর্ট বুকিং দিয়ে খাবারের খরচটা বাহিরে করলে হোটেলের বিল কম আসবে। এ ক্ষেত্রে প্রয়োজন ছাড়া কম খরচের হোটলেরুম বা রিসোর্টে উঠতে পারেন। তবে এক্ষেত্রে যেখানে যাচ্ছেন সেখানকার খাবার সম্পর্কে আগে থেকে ধারণা নিয়ে যেতে পারলে খরচ আরও কমানো ෴সম্ভব।
কম দামি খাবার নিন
কোথাও বেড়াতে গেলে বেড়ানোকেই প্রাধান্য দিন সেখানকার খাবারকে না। তবে অনেক সময় দেখা যায় সেখানকার বিখ্যাত খাবার খাওয়ার স্বাদ জাগে। তবে সেই খাবার যে সব ♏সময় অভিজাত♔ রেস্তোরাঁতেই খেতে হবে, তা কিন্তু না। সাধারণ মানের রেস্তোরাঁয় খেলে খাবার খরচ কমে আসবে। দর্শনীয় স্থানের সন্নিকটে খাবারদাবারের দাম একটু বেশি থাকে। এসব স্থান থেকে একটু দূরে খেতে যেতে পারেন।
শুকনো খাবার সঙ্গে রাখুন
দর্শনীয় স্থ𝓰ানের খাবারের দাম বেশি তাই সেখানকার খাবার না খেলেই খরচ অনেক কম হবে। কিন্তু ক্ষুধা লাগলে💛 তো খেতেই হবে। সেক্ষেত্রে কিছু শুকনো খাবার সঙ্গে রাখতে পারেন।