• ঢাকা
  • শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫, ২৭ পৌষ ১৪৩০, ১১ রজব ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন তামিম


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: জানুয়ারি ১১, ২০২৫, ০৮:২০ এএম
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন তামিম

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বি﷽দায় জানালেন তামিম ইকবাল খান। ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে দেশের জার্সিতে নিউজিল্যান্ডের ব🌃িপক্ষে খেলেছিলেন তিনি। সেটাই হয়ে থাকল তার শেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ।

ফেব্রুয়ারিতে পাকিস্তান ও দুবাইয়ে অনুষ্ঠিত হবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি। সেই আসরে তামিমকে বাংলাদেশ পাবে বলে বিসিবি আশাবাদী ছিল। এ নিয়ে দুই পক্ষ নাকি আলোচনার টেবিলেও বসেছিল। বিসিবি দেশসেরা ওপেনারের অপেক্ষায় ছিল, 🌌কিন্তু ত🃏ামিম শেষ পর্যন্ত ‘না’-ই বলে দিলেন।

শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) রাতে দেওয়া এক ফেসবুক পোস্টে তিন🃏ি এই কথা জানিয়েছেন। 

এর আগে ২০২৩ সালের জুলাইতে বাংলাদেশের ক্রিকেটভক্তদের চমকে দিয়ে প্রথমবার আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিয়েছিলেন তামিম। নাটকীয়ভ♔াবে এক দিন পরই তৎকালীন প্রধানমন্🎐ত্রীর অনুরোধে তিনি আবার ক্রিকেটে ফেরার ঘোষণা দেন।

ফেসবুকে লম্বা পোস্টে তামিম বলেন, “আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে দূরে আছি অনেক দিন ধরেই। সেই দূরত্ব আর ঘুচবে না। আন্তর্জাতিক ক্রিকে♊টে আমার অধ্যায় শেষ। অনেক দিন ধরেই এটা নিয়ে ভ🍬াবছিলাম। এখন যেহেতু সামনে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির মতো বড় একটি আসর সামনে, আমি চাই না আমাকে ঘিরে আবার অলোচনা হোক এবং দলের মনোযোগ ব্যাহত হোক।”

তামিম যোগ কর🔴েন, “এটা অবশ্য আগেও চাইনি। চাইনি বলেই অনেক আগে নিজেকে বিসিবির কেন্দ্রীয় চুক্তি থেকে সরিয়ে নিয়েছি। যদিও অনেকেই বলেছেন, অনেক সময় মিডিয়ায় এসেছে, আমিই নাকি ব্যাপারটি ঝুলিয়ে রেখেছি। কিন্তু বিসিবির কোনো ধরনের চুক্তিতে যে নেই, এক বছরের বেশি সময় আগে যে নিজ থেকে সরে দাঁড়িয়েছে, তাকে পরিকল্পনায় র💟াখা বা তাকে নিয়ে আলোচনারও তো কিছু নেই। তার পরও অযথা আলোচনা হয়েছে। অবসর নেওয়া বা খেলা চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত একজন ক্রিকেটার বা যে কোনো পেশাদার ক্রীড়াবিদের নিজের অধিকার। আমি নিজেকে সময় দিয়েছি। এখন মনে হয়েছে, সময়টা এসে গেছে।”  

ফেসবুক পোস্টে তামিম আরও লিখেছেন, “২০২৩ বিশ্বকাপের আগে যা হয়েছে, আমার জন্য তা বড় ধাক্কা ছিল; যেহেতু কও্রিকেটীয় কারণে আমি দলের বাইরে যাইনি। তার পরও আমি যেখানেই গিয়েছি, ক্রিকেট ভক্তদের অনেকে বলেছেন, আমাকে আবার জাতীয় দলে দেখতে চান। তাদের ভালোবাসার কথা ভেবেছি আমি। আমার ঘরেও একজন অনুরাগী আছে। আমার ছেলে কখনও আমাকে সরাসরি বলেনি, কিন্তু তার মাকে বারবার বলেছে, বাবাকে আবার দেশের জার্স🐟িতে খেলতে দেখতে চায়। ভক্তদের হতাশ করার জন্য আমি দুঃখিত। ছেলেকে বলছি, তুমি যেদিন বড় হবে, সেদিন বাবাকে বুঝতে পারবে।” 

২০২৩ সালে ওয়ানডের বিশ্বকাপের আগে একবার অবꩲসর ঘোষণা করেন তামিম। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুরোধে তিনি অবসর ভাঙেন। মিরপুরে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজ শেষে ভারতে ওয়ানডে বিশ্বকাপ খেলতে যায় বাংলাদেশ। নানা নাটকীয়তায় বাংলাদেশের বিশ্বকাপ দলে তামিমের জায়গা হয়নি। ওই সময় ফেসবুকে লম্বা এক ভিডিওতে দর্শকতের প্রতি তাকে মনে রাখার আর্জি জানিয়েছিলেন তামিম।

তামিম ইকবাল, বাংলাদেশের ক্রিকেটে যেন এক কিংবদন্তি। এসেছিলেন ক্রিকেট রাজ করতে, আর করলেনও তাই। দীর্ঘ ক্যারিয়ারে তিনি ছিলেন অপ্রতিরোধ্য। প্রতিপক্ষের চোখে চোখ রেখে কীভাকে লড়াই করতে হয়, তার উদাহরণ হয়ে থাকবেন তামিম ইকবাল। শুরুটা হয়েছিল সেই ২০০৭ সালে, হারারেতে সেদিন জিম্বাব🗹ুয়ের বিপক্ষে লাল-সবুজের জার্সিতে অভিষেক হয় তামিমের। শুরুটা ক্রিকেটের মাঠে হলেও, শেষটা হলো এক স্ট্যাটাসের মাধ্যমে। সারা বিশ্বকে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে তিনি জানিয়ে দিলেন, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে আর দেখা যাবে না তাকে।

সময়টা এমনিতেই তেমন ভালো কাটছে না বস🔯ুন্ধরা কিংসের। তার ওপর ম্যাচের শুরু😼তেই শিশুসুলভ এক ভুল করে দলকে পিছিয়ে দেন দলটির গোলরক্ষক মেহেদী হাসান শ্রাবণ। তবে ম্যাচটা শেষমেশ জিতেই মাঠ ছেড়েছে বসুন্ধরা। ফকিরেরপুল ইয়ংমেন্সকে ৪-১ গোলে উড়িয়ে দিয়েছে ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়নরা।

এবারের বিপিএলের শুরু থেকেই পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে ঢাকা ক্যাপিটালস এবং সিলেট স্ট্রা✱ইকার্স। পরস্পরের মুখোমুখি হওয়ার আগে দুদলই কোনো ম্যাচ জেতেনি। তাই ঢাকা-সিলেটের এই ম্যাচটা ছিল আন্ডারডগদের মধ্যে সেরা হওয়ার লড়াই। আর সে🌃ই লড়াইয়ে জিতেছে ঢাকা ক্যাপিটালস। সিলেটের বিপক্ষে হেরে হারের দিক থেকে ছয়ে ছয় ঢাকার।

Link copied!