যে কোনো খেলোয়াড়ের চেয়ে অধিনায়কের বিষয়টা একটু ꧅ভিন্ন। তাও যদি দল সাফল্য পাওয়া, সেখানে অনুভূতির মাত্রাটাও বেড়ে যায়।
টা🏅না দ্বিতীয়বার সাফ চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর দেশে ফিরেছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল। বিমানবন্দরে অব𝓰শ্য আগে থেকেই সাংবাদিকদের ভিড়, সঙ্গে ছিলেন সমর্থকরাও।
রয়েছে ছাদখোলা বাস। এমন কিছু দেখার পর ঠিক প্রথমবার সাফ জয়ের মতোই অনুভূতি হচ্ছে বাংলাদেশ অধিনায়💝ক সাবিনা খাতুনের।
গত আসরে সাফ জিতে আসার পর ঠিক এভাবেই সংবর্ধনা দেওয়া হয়েছিল নারী ফুটবল দলকে। ছাদখোলা বাসে করে বিমানবন্দর থেকে বাফুফে ভবনে নেওয়া হয়েছিল তাদের। সেই পথ অতি💞ক্রম করতে সময় লাগে তিন থেকে চার ঘণ্টা।
দুই বছর পর ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি করে🌊 দেশে ফেরার পর সাবিনা বলেন, ‘প্রথমে ধন্যবাদ দিতে চাই দেশের মানুষদেরকে। যারা আজকের এই জয়ের জন্য অধীর আগ্রহে ছিলেন। সকলকে খুশি ক🌄রতে পেরে বাংলাদেশ নারী দলের সকল সদস্য আনন্দিত।’
সাবিনা বরেণ, ‘আমি ধন্যবাদ দিতে চাই সাবেক সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন, নারী উইংয়ের চেয়ারম্যান মাহফুজা আক্তার কিরণ ও বর্তমান সভাপতি তাবিথ আউয়ালসহ নতুন কমিটিকে। সকলের দোয়া ও সমর্থনে এই সফলতা এসেছে। দ্ব❀িতীয়বার হলেও ঠিক প্রথমবারের মতোই অনুভূতি হচ্ছে। এতে♎ই বোঝা যায়, বাংলাদেশের মানুষ ফুটবল কতটা ভালোবাসে।’
কোচিং স্টাফদের প্রতিও কৃতজ্ঞতা জানান সাবিনা, ‘আমি ধন্যবাদ দিতে চাই, আমার সকল মেয়েদের ও কোচিং স্টাফকে। ত🎶ারা যেভাবে কঠোর পরিশ্রম করেছে তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।’
কাঠমান্ডুর দশরথ রঙ্গশালা স্টেডিয়ামে ফাইনা🧸লে স্বাগতিক নেপালকে ২-১ গোলে হারিয়েছে বাংলাদেশ। ৮১ মিনিটে জয়সূচক গোলটি এসেছে ঋতুপর্ণা চাকমার পা থেকে। ফাইনাল-সেরা তো বটেই টুর্নামেন্ট-সেরার পুরস্কারও জিতেছেন এই ফরোয়ার্ড। দেশে ফিরে তিনি বলেন, ‘সবাইকে ধন্যবাদ। এই ট্রফিটা দেশবাসিকে উপহার দিতে পেরে আমরা আনন্দিত। আপনারা আশীর্বাদ করবেন, সামনে যেন আমরা আরও ভালো কিছু 🧜উপহার দিতে পারি।’