একটি ব্যর্থতা কিংবা ভুলের কারণে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বাজে অভিজ্ঞতা কিংবা 🔯হেনস্তার শিকার নিয়মিতই হতে হয় ফুটবল তা☂রকাদের। তবে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ থেকে বার্সেলোনার বিদায়ের পর সমর্থকদের কাছ থেকে যে ধরনের আচরণ পেয়েছেন জোয়াও কান্সেলো, তা যেন ছাড়িয়ে গেছে সবকিছুকেই।
কান্সেলোর স্ত্রী, সন্তানসহ পরিবারের সদস্যদের মৃত্যু কামনা করা হয়েছে, এমনকি অনাগত সন্তানের মৃত্যু কꦓামনা করার বার্তা সমর্থকদের কাছ থেকে পেয়েছেন এই ডিফেন্ডার।
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের কোয়ার্টারফাইনালে꧃র প্রথম লেগে পিএসজির মাঠে ৩-২ গোলে জিতলেও দ্বিতীয় লেগে ৪-১🦄 গোলে হেরে বিদায় নেয় বার্সেলোনা।
রোববার রিয়াল মাদ্রিদর সঙ্গে ෴তাদের মাঠে বার্সেলোনার লা লিগার ম্যাচ। ম্যাচটির আগে সমর্থকদের নিষ্ঠুর আচরণে হতাশ ২৯ বছর বয়সী ডিফেন্ডার কান্সেলো।
কান্সেলো ইএসপিএনকে জানিয়েছেন, ‘লোকে সব ধরনের কথাই বলে। ইনস্টা☂গ্রামে কিছু মন্তব্যে আমার মেয়ের মৃত্যু কামনা করা হয়েছে, যার এখনও জন্মই হয়নি। তারা (সমর্থকরা) অনেক কিছুই সামনাসামনি বলে না, কারণ সমস্যায় পড়তে হবে। তবে মন্তব্যের (সামাজিক মাধ্যমে) ক্ষেত্রে তারা যা ইচ্ছে লিখে দেয়। আমার সঙ্গিনীর প্রতি, আমার মেয়ে, অনাগত সন্তান, সবার প্রতি আক্রোশ দেখায় তারা।’
তিনি আরও বলেন, ‘পৃথিবীটা খুবই নিষ্ঠুর এবং এটা মেনে নিয়েই চলা শিখতে হয় আমাদের। আমি জানি, কীভাবে চলতে হয়। তবে সত্যি বলতে, জানি না আর কী💝 বলার আছে। একটা বাচ্চার মৃত্যু কামনা করা মানে ভয়ানক ব্যাপার। টিভিতে তারা যে ফুটবলারকে দেখছে, তার আড়ালে যে একজন মানুষও আছে, লোকে তা ভাব🙈ে না। আমরাও তো মানুষ, আমরা সবাই তো একই!’
দ্বিতীয় লেগে উসমান দেম্বেলেকে করা কান্সেলোর ফাউল থেকে পেনাল্টি পেয়েই তৃতীয় গোলটি করে প🎃িএসজি। বার্সেলোনার পরাজয়ের পর বিশ্লেষকদের কাঠগড়ায় তোলা হয় এই ডিফেন্ডারকে। তাতে আরও তেতে উঠেছে সমর্থকরা।