অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেটের সোনালি দিনের তারকা অলরাউন্ডার ও দুইবারের বিশ্বকাপজয়ী অ্যান্ড্রু সাইমন্ডস মারা গেছেন। শনিবার (১৪ মে) স্থানীয় সময় রাত সাড়ে ১০টার দিকে টাউনস ভিলে এক সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যান তিনি। চলতি বছর রড মার্শ ও শেন ওয়ার্নের পর সাইমন্ডসের অক🐎াল মৃত্যুতে শোকাহত পুর♊ো ক্রিকেট বিশ্ব।
অজি দলের হয়ে ২০০৩ ও ২০০৭ সালের ওয়ানডে বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্য সাইমন্ডসের মৃত্যু যেন বিশ্বাসই করতে প𓆏ারছেন না তার এক সময়ের সতীর্থরা। তাই ৪৬ বয়সী সাবেক এই ক্রিকꦡেটারের মৃত্যুতে বাকরুদ্ধ সতীর্থরা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাদের প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন।
টুইটারে সাবেক উইকেটকিপার ♏ব্যাটার অ্যাডাম গিলক্রিস্ট লিখেছেন, "এটি (স𝓰াইমন্ডসের মৃত্যু) সত্যিই কষ্টকর।"
অজি সাবেক পেসার জেসন গিলেসপি টুইটে লিখেছেন, "জেগে ওঠার পর ভয়াবহ খব🦩র। পুরোপুরি বিধ্বস্ত। আমরা সবাই তোমাকে মিস করবো বন্ধু।"
মাইকেল বেভা🌄ন🅺ের ভাষায়, "হৃদয়বিদারক। আরেক নায়ককে হারালো অজি ক্রিকেট। হতবাক। ২০০৩ বিশ্বকাপ দলের সদস্য। বিস্ময়কর প্রতিভা।"
ড্যামিয়েল🍨 ফ্লেমিং লিখেছেন, "এটা খুবই বিধ্বংসী। রয় (অ্যান্ড্রু সাইমন্ডস🔜) আমাদের আশেপাশে থাকতে খুব মজা করতো। আমরা তার পরিবারের সঙ্গে আছি।"
এছাড়া সাইমন্ডসের মৃত্যুর ঘটনায় প্রতিপক্ষ হিসেবে খেলা কꦚ্রিকেটাররাও শোক জানিয়েছেন। এই তালিকাﷺয় রয়েছে শোয়েব আখতার, ভিভিএস লক্ষ্মণ, মাইকেল ভনের নাম।
রাওয়ানপিন্ডি এক্সপ্রেস শোয়েব আখতার টুইটারে লিখেছেন, "গাড়ি দুর্ঘটনায় 🔜অ্যান্ড্▨রু সাইমন্ডসের মৃত্যু সংবাদ শুনে বিধ্বস্ত। মাঠে ও মাঠের বাইরে আমাদের দারুণ সম্পর্ক ছিল। তার পরিবারের জন্য প্রার্থনা ও সমবেদনা।"
ভিভিএস লক্ষ্মণ টুইটে লিখেছেন, "এখানে (ভারতে) জেগে ওঠা𝓰র পর মর্মান্তিক খবর। এবার শান্তিতে বিশ্রাম নাও আমার প্রিয় বন্ধু। খু⭕বই মর্মান্তিক খবর!"
মাইকেল ভন তো বিশ্বাসই করতে পারছেন না যে, সাইমন্ডস মারা গেছে। তার টুইট, "সিমো.ꦜ.. এটি হতে পারে না!"
অ্যান্ড্রু সাইমন্ডস অভিষেক হয় ওয়ানডে ক্রিকেট দিয়ে ১৯৯৮ সালে পাকিস্তানের বিপক্ষে লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে। এরপর ২০০৯ সালে খেলেন সবশেষ অস্ট্রেলিয়ার জার্সি গায়ে। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ২৬ টেস্ট, ১৯৮টি ওয়ানডে ও ১৪টি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছেন। যেখানে ব্যাট হাতে সব ফরম্যাট মিলিয়ে ৬৮৮৭ রা🧔নের সঙ্গে বল হাতে ১৬৫ উইকেট লাভ করেন।