চলℱতি বছর এক মাউন্ট মঙ্গানুইয়ে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে জয় ছাড়া নেই তেমন কোনো পারফর্মেন্স। বোলিংয়ে ভারসাম্য থাকলেও ব্যাটিংয়ে ব্যর্থ বাংলাদ𝓀েশ দলের টপঅর্ডার। ফলে দলগতভাবে ইনিংসের শুরুতেই ধাক্কা খেয়ে বাংলাদেশও ইতিবাচক ক্রিকেট খেলতে পারছে না। সবশেষ ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতে অ্যান্টিগা টেস্টেও এমনই দৃশ্য দেখা গেছে।
টাইগার দুই ওপেনার তামিম ইকবাল ও মাহমুদুল হাসান জয় মাঝে মাঝেই কিছু ভালো ইনিংস খেলে আশার আলো দেখাচ্ছেন। কিন্তু দলের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তিন ও চার নম্বর পজিশনে নামা নাজমুল হোসেন শান্ত ও সাবেক অধিনায়ক মুমিনুল হক নিজেদের ব্যর্থ প্রমাণ করেছেন। তাই গত ঘরোয়া মৌসুমে রানের ফোয়ারা ছুটানো এনামুল হক 𝓡বিজয়ের টেস্ট প্রত্যাবর্তনেরও সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। সেইন্ট লুসিয়া টেস্টেই হয়ত একাদশে দেখা যেতে পারে বিজয়কে।
বিজয়ও টেস্ট ক্রিকেটের প্রতি যে তার অগাধ ভালোবাসা রয়েছে তার প্রমাণ দিতে চান। এজন্য সুযোগের অপেক্ষায় রয়েছেন ডানহাতি এই ব্যাটার। সবশেষ ২০১৪ সালের একই প্রতিপক্ষের বিপক্ষে টেস্ট খেলেছিলেন😼 এনামুল বিজয়। প্রায় আট বছর পর আবারও ক্যারাবিয়ান সফরেই টেস্টে প্রত্যাবর্তন হতে পারে।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে প্রথমে শুধুমাত্র সাদা বলে ওয়ানডে ও টি-টোয়েন𝐆্টি সিরিজে ডাক পেয়েছিলেন বিজয়। কিন্তু দলে ভারসাম্য আনতে বিজয়কে টেস্টেও অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
বাংলাদেশ ক্রি🉐কেট বোর্ডের (বিসিবি) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে আপলোডকৃত ভিডিওতে বিজয় বলেছেন, ‘এটি সত্যি যে আমি সাদা বলে ডাক পেয়েছিলাম, সাদা বলেই অনুশীলন করছিলাম কিন্তু মাথার মধ্যে সবসময়... আমি নিজেও কয়েকবার বলেছি এবং বিশ্বাস করি যে, টেস্ট ক্রিকেটকে অনেক বেশিꩵ ভালোবাসি। এটা আমার ভেতরে অনেক বেশি প্যাশন কাজ করে।’
বিজয় আরও বলেন, ‘‘যখন সুযোগ পাবো আমি অবশ্যই প্রমাণের চেষ্টা করবো। যেহেতু আট বছর পর ডাক পেয়েছি টেস্টে, এটা আমার জন্য বড় সুযোগ। এখন প্রমাণ করতে হবে যে এটা আমি আসলে অনেক পছন্দ করি, আসলেই 🍃ভালোবাসি।’’
‘‘আসলে আমি ভাবছি, যদি সুযোগ পাই, ♛সেরাটা দিয়ে চেষ্টা করবো যেন ভালো একটা সংগ্রহ স্কোরবোর্ডে দিতে পারি। এখানে গুরুত্বপূর্ণ হলো শুরুতে ভালো স্কোর দাঁড় করানো। যে-ই খেলি না কেনো।’’- তিনি যোগ করেন।
উল্লেখ্য, আগামীকাল শুক্রবার (২৪ জুন) সেইন্ট লুসিয়ার ড্যারেন স্যামি স্টেডিয়ামে শুরু হবে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট। সিরিজটি আইসিসি টেস্ট চ🌊্যাম্পিয়নশীপের অন্তর্ভুক্ত।