চীনের জিরো কোভিড ঘোষণার পর তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ হয়ে যায় বড় বড় কোম্পানির উৎপাদন। ফলে অ্যাপল, গুগল 🐲আর স্যামসাংয়ের মতো প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের উৎপাদন চালু রাখতে পা বাড়িয়েছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায়। তবে অন্যদের তুলনায় এই টেক জায়ান্টদের স্বাগত জানাতে তুলনামূলক বেশি সফল হয়েছে ভিয়েতনাম।
আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, এখন ভিয়েতনামের উত্তরাঞ্চলে স্থাপিত শিল্পাঞ্চলগুলোতে উৎপাদন অব্যাহত রেখেছে অ্যাপল, স্যামসাং, এলজি ইলেকট্রনিকস ও মাইক্রোসফট। ভিয়েতনামের প্রযুক্তি সৈন্যরা এই টেক জায়ান্টদের জন্য নিরন্তর কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। 𒁃ফলে র্যাঙ্কিংয়েও তারা এগিয়ে যাচ্ছেন অত্যন্ত দ্রুতগতিতে।
চীন থেকে কাছে হওয়ায় ভিয়েতনামে স্থানান্তর সাশ্রয়ী হয় কোম্পানিগুলোর জন্য। তা ছাড়া ভিয়েতনামের দক্ষ ওꦿ সস্তা শ্রমবাজার তাদের স্বাগত জানানোর জন্য তৈরি হয়েই আছে। পাশাপাশি দেশটির বর্তমান স্থিতিশীল রাজনৈতিক অবস্থাও ব🦹াণিজ্য সহায়ক হিসেবে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখছে।
সেন্টার ফর স্ট্র্যাꦕটেজিক অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজের (সিএসআইএস) সাউথইস্ট প্রোগ্রামের ডিরেক্টর গ্রেগ পোলিং বলেন, “এই কোম্পানিগুলো বাণিজ্যযুদ্ধ সহ্য করেছে, চীনের ব্যয়বহুল শ্রমবাজার🐎 সহ্য করেছে এবং সর্বশেষ করোনাজনিত বিধিনিষেধে তাদের সহ্যশক্তি আর টিকে থাকতে পারল না।”
তিনি বলেন, “এই বহুজাতিক কোম্পানিগুলো শুধু ভিয়েতন🥀ামের দিকেই নজর দিচ্ছে না। তবে ভিয়েতনাম তাদের নজর আকর্ষণ করতে সফল হয়েছে।”
উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে ২০২৩ সালের মধ্𒊎যে ভিয়েতনাম ও তার আশপাশের দেশগুলোতে বিনিয়োগ আরও বাড়ানোর পরিকল্পনা করছে গুগল, অ্যাপল ও স্যামসাং। চলতি বৈশ্বিক অস্থিরতায় ভিয়েতনা⛄মের তুলনামূলক স্থিতিশীলতা দেশটিতে বিদেশি বিনিয়োগ উল্লেখযোগ্য হারে বাড়াবে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা।