হুন্ডির মাধ্যমে টাকা আনলে বিবেকের কাছে দায়ী থাকবেন বলে 🐎মন্তব্য করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল।
তিনি বলেছেন, “কেউ যদি হুন্ডির মাধ্যমে টাকা নিয়ে আসে সেটিকে অবৈধ বলব না, তবে সেটি 🌃কালো টাকা। যারা সেই টাকা হুন্ডির মাধ্যমে নিয়ে আসেন, তারা সবসময় বিবেকের কাছে দায়ী থাকবেন। তাদের আস্তে আস্তে অনেক টাকা হয়ে গেলে সেটি কিন্তু রেকর্ড করতে পারছেন না, কারণ হুন্ডির টাকা। কখনও ইনকাম ট্যাক্স বা রেগুলেটরি অথরিটি এ সম্পর্কে প্রশ্ন 🐎করলে জবাব দিতে পারবেন না।”
বুধবার (৩ আগস্ট) দুপুরে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে তিনি এসব কথা বলেন। সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ജত ছিলেন অর্থমন্ত্রী।
হুন্ডিতে টাকা পাঠানো প্রসঙ্গে অর্থমন্ত্রী বলেন, “আম💝রা সবসময় অফিসিয়াল চ্যানেলে বিদেশ ﷽থেকে টাকা আসুক সেটা প্রত্যাশা করি। কারণ এটার যে সুফল সেটি অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। প্রধানমন্ত্রীও হুন্ডিতে না পাঠিয়ে ব্যাংকিং চ্যানেলে টাকা পাঠাতে প্রবাসীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।”
হুন্ডিতে কী পরিমাণ টাকা আসে এর পরিসংখ্যান সম্পর্কে অর্থমন্ত্রী বলেন, “দেশে হুন্ডিতে অর্থ আসার সঠিক ধারণা আমার জানা নেই। 🐟আগে একটি স্টাডি করে দেখেছিলাম, প্রায় অফিসিয়াল চ্যানেলে⭕ এসেছে ৫১ শতাংশ, আর হুন্ডিতে এসেছে ৪৯ শতাংশ। সেজন্য আমি মনে করি সেই ধারাবাহিকতা এখনও আছে।”
তিনি বলেন🥃, “আমরা যদি অফিসিয়াল চ্যানেলে আনতে পারি কেন আসবে না। অফিসিয়াল চ্যানেল আনলে তো লস হচ্ছে না। তাদের জন্য প্রণোদনা না শুধু, স্বীকৃতিও দেওয়া হচ্ছে। তাদের ভবিষ্যত প্রজন্মও কিন্তু এটি সুন্দভাবে ভোগ করতে পারবে। এতে প্রশ্ন বা দায়বদ্ধ থাকবে না।”
মুস্তফা কামাল আরও বলেন, “হুন্ডির মাধ্যমে টাকা যাতে করে কম আসে সেটি নিরুৎসাহিত করতে আমরা তাদের সুফলটা বলছি। প্রধানমন্ত্রীও সেটি করছে। রেমিট্যান্স আমাদের অন্যতম একটি খাত। আমাদের রপ্তানি বাণিজ্যের পরে রেমিট্যান্স অর্থনীতি এগিয়ে যাচ্ছে এবং অর্থন🌜ীতির চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করছে। আমি মনে করি এটি আমাদের জন্য ভালো লক্ষণ।”