বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে নিহত ব্যক্তিদের (বাংলাদেশি) সবাই মাদক কারবারসহ নানা অপরাধের 𒈔সঙ্গে জড়িত ছিল বলে মন্তব্য করেছেন বিএসএফ মহাপরিচালক (ডিজি) পঙ্কজ কুমার সিং। তিনি আরও ব💛লেন, “আর প্রতিটি গুলির ঘটনাই রাতে ঘটেছে।”
বৃহস্পতিবার (২১ জুলাই) দুপুরে পিলখানাস্থ বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদর দপ্তরে আয়োজিত পাঁচ দিনব্যাপী সীমান্ত সম্মেলন শেষে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকের করা প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন বিএসএফ মহাপরিচালক𝓡।
বিএসএফের মহাপরিচালক বলেন, “জুডিশিয়াল সিস্টেমে কোনো অপরাধ প্রমাণ না হওয়া পর্যন্ত তো আমরা কাউকে অপরাধী বলতে পা🌼রি না। আমরা সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সঙ্গে কথা বলি, কলকাতা পুলিশ, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করি। আমাদের গোয়েন্দা তথ্য আদান-প্রদান প্রদান করি। দুই দেশের সীমান্তে চোরাকারবারে জড়িত মাফিয়ারা।”
দুষ্কৃত💙কারীদের কারণে সীমান্তে অপরাধ সংঘঠিত হয় উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, “তাদের কারণেই চোরাচালান, অবৈধ অনুপ্রবেশের মতো ঘটনা ঘটছে।”
পঙ্কজ কুমার ♛সিং আরও বলেন, “প্রথমে আমরা নন লেথাল অস্ত্র ব্যবহার করি। যাতে প্রতিরোধে মরণঘাতী না হয়। ৮৯ বিএসএফ সদস্য সীমান্তে অপরাধীদের হামলায় মারাত্মক আহত হয়েছেন।”
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) সঙ্গে আমাদের সম্প𒅌র্ক এখন আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে ভালো উল্লেখ করে তিনি বলেন, “আমরা যৌথভাবে সীমান্তকেন্দ্রিক অপরাধ দমন, সীমান্ত হত্যা শূন্যের কোঠায় আনতে কাজ করছি।”