বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলা♛ম আলমগীর বলেছেন, “চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে যদি উন্নতি চিকিৎসার ব্যবস্থা করা না হয়, তাহলে সরকারের বিরুদ্ধে গণআন্দোলন শুরু হবে।”
মঙ্গলবার (৩০ নভেম্বর) বিকেলে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএ꧋নপির কেন্দ্রীযꦬ় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশে তিনি এ কথা বলেন।
চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার꧂ মুক্তি ও বিদেশে উন্নত চিকিৎসার দাবিতে বিএনপির পক্ষ থেকে এই বিভাগীয় সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
মির্জা ফখরুল বলেন, “বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ উন্নত চিকিৎসার জন্য সরকারকে চাপ দিচ্ছে বিভিন্ন দেশ। সরকার মিথ্যা বলছে। আপনারা বলছেন আইনের কারণে বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশে যেতে দেয়া হচ্ছে না। আপনারা মিথ্যা কথা বলছেন। আইন অনুযায়ী বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশ পাঠানো যায়। বেগম খালে💯দা জিয়ার কিছু হলে আপনাদের (সরকার) কোনো দিনও মাফ করবেন না দেশের জনগণ।”
এ সময় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, “মানুষের অধিকার, ভোট🍎ের অধিকার প্রতিষ্ঠা, গণতন্ত্রকে পুররুদ্ধারের জন্য ও দেশনেত্রীকে মಞুক্তির জন্য তরুণ-যুবকদের জেগে উঠতে হবে। তাদের ছাড়া এদেশে কোনো আন্দোলন হয়নি।”
অবশ্যই এই সরকারকে সরাতে হবে। একটি নিরেপক্ষ সরকারের অধীনে 💫🐲নির্বাচনের মধ্যে দিয়ে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে। দেশনেত্রী মুক্তি দিতে এই সরকাকে বাধ্য করা হবে বলে জানান তিনি।
এর আগে গত ১৩ নভেম্বর বিকেলে খালেদা জিয়াকে গুলশানের বাসভবন ফিরোজা থেকে রাজধানীর এভারকেয়ারে ভর্তি করা হয়। শারীরিক অবস্থার কিছুটা অবনতি হওয়ায় পরের দিন ভোরে তাকে সিসিইউতে নেয়া হয়। সেখান💝েই চিকিৎসা চলছে তার।
এদিকে খালেদার🌠 মুক্তি ও উন্নত চিকিৎসার জন্য তার পরিবার ও দল থেকে সরকারের প্রতি বারবার আহ্বান জানানো হলেও তাতে সাড়া মিলছে না।
এছাড়া চলমান ๊ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনের ফলাফল দেখিয়ে বিএনপির মহাসচিব বলেছে, “আওয়ামী লীগের পতন শুরু হয়ে গেছে।”
এ সময় ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির🐻 আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমানের সভাপতিত্বে সমাবেশে অন্যদের মধ্যে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্দুল মঈন খান, বেগম সেলিমা রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান শাজাহান ওমর, হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য🐻 তৈমুর আলম খন্দকার, আবদুস সালাম, যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবীর খোকনসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।