শুক্রবাꦍর (২০ মে) থেকে সারা দেশে শুরু হয়েছে ভোটার তালিকা হালনাগাদের কাজ। দুই বছর 🎃পর বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম শুরু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
সকাল ১০টায় সাভার 🐭উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে ভোটার তাল😼িকা হালনাগাদের কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল।
ইসি সূত্রে জানা যায়, মোট ৪টি ধাপে এই কার্যক্রম চলবে। প্রথম ধাপে কাল থেকে ৯ জুন পর্যন্ত ৬৪ জেলার ১৩৯টি উপজেলায় তথ্য সংগ্রহ করা হবে। এবারের ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রমে মৃত ভোটারের তথ্যও সংগ্রহ করা হবে। এই প্রক্রিয়ায় ভোটার স্থানান্তরের আবেদনও করা যাবে। ভোটার তালিকায় নাম অন্তর্ভুক্তির জন্য ১৭ ডিজিটের অনলাই𒈔ন জন্মনিবন্ধন সনদ, শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে), পিতা/মাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি, ইউটিল💫িটি (পানি, বিদ্যুৎ, গ্যাস) বিলের কপি প্রয়োজন হবে।
তথ্য সংগ্রহের পর নিবন্ধন কেন্দ্রে ভোটারদের নিবন্ধন করা হবে। উপজেলা পর্যায়ে ইউনিয়ন পরিষদ এবং সিটি করপোরেশন ও পৌর এলাকায় ওয়ার্ড পর্যায়ে নিবন্ধন কেন্দ্♚র স্থাপন করা হবে। সেখানে ভোটারদের ছবি, আঙুলের ছাপ ও চোখের আইরিশ সংগ্রহ করা হবে। মূল তথ্যের প্রিন্ট কপি ভোটারদের দেওয়া হবে।
ইসি আরও জানায়, আগামী তিন বছরের মধ্যে ১৮ বছর পূর্ণ হয়ে যারা ভোটার হওয়ার যোগ্য, তাদের তথ্য সংগ্রহ করা হবে। ২০০৭ সালের ১ জানুয়ারি বা তার আগে যাদের জন্ম, এই হালনাগাদ কার্যক্রমে তাদের তথ্য নেওয়া হবে। তাদের অন্তর্ভুক্ত করে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে ২০২৫ সালের ২ মার্চ। যাদের জন্ম ২০০৫ সালের আগে, কিন্তু ভোটার হিসেবে নাম অন্তর্ভুক্ত হয়নি তারা এবার হালনাগাদ কার্যক্রমে ভোটার হতে পারবেন। তাদের চূড়ান্ত ভোটাꩲর তালিকা আগামী বছরের ২ মার্চ প্রকাশ করা হবে। এ ছাড়া যাদের জন্ম ১ জানুয়ারি ২০০৬ বা তার আগে, তাদের অন্তর্ভুক্ত করে চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ হবে ২০২৪ সালের ২ মার্চ।
রোহিঙ্গারা 𝓡যাতে এই ভোটার তালিকাভুক্ত হতে না পারে, সে জন্য বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করা হবে বলে জানায় ইসি। চট্টগ্রামে ৩২টি বিশেষ এলাকার জন্য বিশেষ কমিটির মাধ্যমে নিবন্ধন ফরম যাচাই-বাছাই করা হবে এবং রোহিঙ্গাদের বায়োমেট্রিক-সংবলিত ডেটাবেইজও ব্যবহার﷽ করা হবে এই প্রক্রিয়ায়।