• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১, ২৬ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


‘প্রতারক ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৮, ২০২১, ০৩:৪৯ পিএম
‘প্রতারক ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’

ইভ্যালি-ইঅরেঞ্জের মতো প্রতারক ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কঠোর ব্য🌃বস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন👍 অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবিপ্রধান) এ কে এম হাফিজ আক্তার।

শনিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগে আয়োজিত🦩 এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ডিবিপ্রধান এ কথা বলেন।

ডিএমপির মুখপাত্র হাফিজ আক্তার বলেন, “ইভ্যালি ও ই-অরেঞ্জসহ এমন আরও প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা প্রতারণা করেছে। বাজার মূল্যের চেয়ে অনেক কম মূল্যে পণ্য বিক্রির অফার দিয়ে যারা গ্রাহকদের পণ্য দেয় না। তারা মূলত প্রতারক। এসব বিষয়ে তদন্ত চলছে, তদন্ত🅘 শেষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও কাজ করছে।”

ডিবিপ্রধান আরও বܫলেন, “এ ধরনের প্রতারকদের ধরা হলে ধীরে ধী🍎রে প্রতারণা কমে আসবে। আমরা চাই সুন্দর একটি ই-কমার্স প্লাটফর্ম ফিরে আসুক। দেশে ই-কমার্স প্রসারিত হোক।”

এর আগে বুধবার (১৫ সেপ্টেম্বর) ইভ্যালির সিইও রাসেল ও তার স্ত্রী 🍃চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে গুলশান থানায় একটি মামলা হয়। ᩚᩚᩚᩚᩚᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ𒀱ᩚᩚᩚআরিফ বাকের নামে ইভ্যালির এক গ্রাহক মামলাটি দায়ের করেন।

এদিকে মামলা দায়েরের পর বৃহস্পতিবার (১৬ সেপ্টেম্বর) রাসেল ও তার স্ত্রীকে গ্রেপ্তার করে র‍্যাব। পরে তাদের র‍্যাব সদর▨দফতর নিয়ে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।

অন্যদিকে ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ﷽ই-অরেঞ্জের মালিকপক্ষ প্রতারণামূলকভাবে গ্রাহকদের এক হাজার ১০০ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে। এ  ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে তাহেরুল ইসলাম নাম💛ের এক গ্রাহক গুলশান থানায় এমন অভিযোগ জানিয়ে মামলা করেছেন। 

মামলায় ই-অরেঞ্জের মূল মালিক সোনিয়া মেহজাবিন, তার স্বামী মাসুকুর রহমান, মালিক বীথি আকতার, প্🦩রধান পরিচালন কর্মকর্তা (সিওও) আমানউল্লাহ চৌধুরী, প্রধান প্রযুক্তি কর🎶্মকর্তা কাওসার আহমেদসহ প্রতিষ্ঠানটির সব মালিককে আসামি করা হয়। 

ই-অরেঞ্জের মালিক সোনিয়া মেহজাবিন ও তার স্বামী⛎ মাসুকুর রহমানসহ তিনজন এখন কারাগারে। এজাহারভুক্ত বীথি আক্তারসহ দুজন পালিয়ে গেছেন। গ্রাহকের টাকা আত্মসাতের ঘটনায় ই-অরেঞ্জের সঙ্গে সম্পৃক্ত বনানী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সোহেল রানাকে ভারত-নেপাল সীমান্ত এলাকা থেকে আটক করা হয়েছে। 

গত ৩ সেপ্টেম্বর ভারতীয় সীমান্তরক্🥃ষী বাহিনীর (বিএসএফের) সদস্যরা পশ্চিমবঙ্গের কোচবিহার জেলার চ্যাংড়াবান্দা সীমান্ত থেকে অনুপ্রবেশের অভিযোগে তাকে আটক করে। ভারতে আটক সোহেল রানাকে দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছে বাংলাদেশ পুলিশ। 

Link copied!