ঢাকার চারপাশে নদ-নদীর ওপর নির্মিত ব🍌্রিজ ভেঙে নৌ চলাচলের উপযোগী করে নির্মাণ করা হবে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম।
রোববার (২৭ জুন) রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে ঢাকা মহানগরীর জꦏলাবদ্ধতা নিরসনে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নিয়ন্ত্রণাধীন রেগুলেটর ও ড্রেনেজ 🐻আউটলেট স্ট্রাকচারসমূহ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের কাছে হস্তান্তরের লক্ষ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা জানান।
মো. তাজুল ইসলাম বলেন, “ঢাকার চারপাশে নদ-নদীর ওপর যে সেতুগুলো রয়েছে, সেগুলো নৌ-যান চলাচল উপযোগী নয়। ইতিমধ্যে এসব সেতু চিহ্নিত করা হয়েছে এবং ভেঙে নৌ-যান চলাচল উপযোগী করে নির্মাণের নির্দেশনা দেওয়🅺া হয়েছে। নৌ রুট চালু করতে পারলে ঢাকার রাস্তায় ট্রাফিক অনেকটাই কমে আসবে।”
স্থানীয় সরকারমন্ত্রী বলেন, “ঢাকা ওয়াসার কাছ থেকে দুই সিটি করপোরেশনের কাছে খাল হস্তান্তরের পর সেগুলো পরিষ্কার/খনন/পুনঃখনন/সংস্কার এবং দখল হয়ে যাওয়া জায়গা ও খাল উদ্ধার করার ফলে অন্যান্য বছরের তুলনায় এ 🧜বছর জলাবদ্ধতা অনেক কম হয়েছে। আমরা দেখেছি ঢাকা শহরের রাস্তাঘাট পানিতে তলিয়ে যেতো। আজ কিন্তু সেই প⛄রিস্থিতি নেই।”
তাজুল ইসলাম বলেন, “শুধু স্বপ্ন দেখলে হবে না, বাস্তবায়ন করতে হবে। আনুষ্ঠানিকতার মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে কথার সঙ্গে কাজের মিল রাখতে হবে। কোনো কাজ করতে শুরু൩ করতে যদি দুই বছর যায়, আবার বাস্তবায়ন করতে ৫-৭ বছর লাগে। তাহলে এর সুফল মানুষ পাবে কখন।”
স্থানীয় সরকার মন্ত্রী জানান, ঢাকা শহরের অধিকাংশ বাসাবাড়িতে সেফটিক ট্যাংক নাই। বাসা মালিকরা নিজেদের সুয়ারেজ লাইন সরাসরি খালে দিয়ে রেখেছেন। অনেকবার সতর্ক করা হয়েছে। কিন্তু ফলাফল সন্তোষজনক নয়।