এক সময় সার না পেয়ে দেশের মানুষকে জীবন দিতে হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক। তিনি বলেছেন, “সারের জন্য ১৯৯৫ /৯৬ সালে ১৮ জন কৃষককে গুলি করে হত্যাꦿ করা হয়েছে। ক🅠ৃষক সার পেতনা। সারের জন্য প্রতিদিন কৃষক ডিলারের দোকানে বসে থাকতো।”
শনিবার (১৪ মে) দুপুরে রাজধানীর রܫমনা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনষ্টিটিউশন মিলনায়তনে বাংলাদেশ কৃষি ফার্ম শ্রমিক ফেডারেশনের ৭ম জাতীয়🉐 সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বিএনপি আমলে তিন হাজার টাকার টিএসপি সার কালোবাজারে পাঁচ হাজারে বিক্রি হতো জানিয়ে কৃষিমন্ত্রী বলেন, “আমরা ১৪ দল ক্ౠষমতায় এসে ৯০ টাকার ডিএফপি সার ২৫ টাকা করি। টিএসপি সারের দাম ৮২ টাকা থেকে ২২ টাকা করি। ৬০ টাকার পটাশিয়াম সার ১৫ টাকা করেছি।”
বর্তমান সরকার কৃষি এবং পল্লী বান্ধব উল্লেখ করে তিনি বলেন, “পটাশিয়াম সারের দাম প্রতি টন ৩০০ ডলার ছিল, ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ এবং করোনা মহামারীর কারণে গত মাসে সেই সারের দাম এক হাজার ২০০ ডলার হয়েছে। আমরা স♚াত থেকে আট হাজার কোটি টাকা সারের দাম কমানো๊র জন্য ভর্তুকি দিতাম। এই (আসন্ন) অর্থ বছরে সারের দাম কমানোর জন্য ৩০ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দিতে হবে। ”
তিনি আরও বলেন,“বিএনপির আমলে উন্নয়ন বাজেট ছিল ২১ হাজার কোটি টাকা। ২০০৯ সালে তত্বাবধায়ক সরকারের🦂 আমলে উন্নয়ন বাজেট ছিল ২৩ হাজার কোটি টাকা। আর আমরা ৩০ হাজার কোটি টাকা কৃষককে সারের জন্য ভর্তুকি দিচ্ছি।” &nb༒sp;