দেশে আরও দক্ষ ও অংশগ্রℱহণমূলক বিচারব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করার লক্ষ্যে ৩ বছর মেয়াদি ‘ডেভেলপমেন্ট অব মেডিয়েশন অ্যান্ড সিভিল লিটিগেশন প্র্যাকটিস ফর এনহান্সমেন্ট অব অ্যাকসেস টু জাস্টিস প্রজেক্ট’ চালু করেছে জাপা♏ন ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা)।
মঙ্গলবার (৪ জুন) রাজধানীর ইꦦন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকায় 💞এক অনুষ্ঠানে প্রকল্পটির উদ্বোধন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধানꦆ অতিথি ছিলেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনোরি।
এই প্রকল্পের জন্য এর আগে গত ১৬ নভেম্বর 𓄧আইন ও বিচার বিভাগ, অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) ও জাইকার প্রতিনিধিদের মধ্যে একটি আনুষ্ঠানিক চুক্তি (রেকর্ড অব ডিসকাশনস) স্বাক্ষর হয়। বাংলাদেশের সব নাগরিকের জন্য ন্যায়বিচারের প্রাপ্যতা বাড়ানোর লক্ষ্যে একযোগে কাজ করতে সকলে⭕র দৃঢ় প্রত্যয়ের বিষয়টি এই চুক্তিতে উঠে আসে।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে আনিসুল হক বলেন, “আজকের এই আয়োজন আমাদের প্রচেষ্টায় নতুন একটি অধ্যায় চালু করল। জাইকার অব্যাহত সহযোগিতার মাধ্যমে বিশেষ করে মধ্যস্থতা ও দেওয়ানী মামলা অনুশীলনকে আরও সমৃদ্ধ ও শক্তিশালী করতে এই প্রকল্প নিয়ে এসেছি আমরা। এই প্রকল্পের লক্ষ্য জাপানের আইনি ব্যবস্থা থেকে অভিজ্ঞতা অর্জন করা। যেখানে কেবল মধ্যস্থতার মাধ্যমে সবার জন্য ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার 😼🌺ওপর অগ্রাধিকার দেওয়া হয়।”
আনিসুল হক আরও বলেন, “বাংলাদেশের সুপ্রিম কো🧔র্টসহ সকল অংশীদারদের সহযোগিতায় ৩ বছর মেয়াদি এই প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হবে। বিরোধ নিষ্পত্তিতে আমাদের প্রথাগত পদ্ধতির সঙ্গে জাপানের গুরুত্বপূর্ণ অভিজ্ঞতা ও অন্তর্দৃষ্টির সমন্বয়ে আমাদের ন্যায়বিচারের কৌশল সমৃদ্ধ করতে পারি এবং এটিকে সবার জন্য আরও কার্যকর ও অংশগ্রহণমূলক করে তুলতে পারি।”