• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


মাদ্রাসা শিক্ষা নিয়ে যা বললেন শিক্ষামন্ত্রী


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: জানুয়ারি ১৭, ২০২৪, ০৮:৪০ পিএম
মাদ্রাসা শিক্ষা নিয়ে যা বললেন শিক্ষামন্ত্রী
ফাযিল/কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষদের সঙ্গে মতবিনিময়সভায় শিক্ষামন্ত্রী। ছবি : সংগৃহীত

শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল বলেছেন, “প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিন🔴া সবসময় বলেন, ‘নৈতিকতা🧸 ও সত্যিকারের দ্বীনি শিক্ষা যেনও আমরা মানুষের মধ্যে দেই’। বাংলাদেশে অনেক সমস্যা, অনেক বৈষম্য ও চ্যালেঞ্জ। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সত্যিকারের দ্বীনি শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই।”

বুধবার (১৭ জানুয়ারি) রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে দেশের সর্ববৃহৎ ফাযিল/কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষদের সঙ্গে মতবিনিময়সভায় তিনি এসব কথা 💎বলেন।

শিক্ষামন্ত্রী বলেন, “সত্যিকারের দ্বীনি শিক্ষার জন্য প্রধানমন্ত্রী ইসলামিক আরবি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছেন। তিনি আমাদের যারা আলেম-ওলামা আছেন তাদের প্রতি সবসময় অনুরোধ করেন গবেষণা করতে। গবেষণার করে আমাদের দ্বীনি ব্যবস্থায় এজমা, কিয়াস করে, বাহাস করে আমরা যাতে প্রযুক্তির সঙ্গে তাল মিলিয়ে সমাজকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি সেই লক্ষে কাজ করবে সরকার। এই লক্ষ্যে সরকার জামিয়া (আলিয়া) মাদ্রা🃏সার শিক্ষকদের সঙ্গে আরও ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করবে।”

মন্ত্রী বলেন, “এখনো আমরা অনেক বেশি অর্থড🌠ক্স এবং অপ্রচলিত বা কনভেনশনাল জায়গায় আছি। পৃথিবীর অনেক দেশ আমাদের ধর্মতত্ত্ব, ইসলামি দ্বীনি জ্ঞান অনেক বেশি এগিয়ে নিয়েছেন। সেটা মানুষের অধিকার হোক, জাকাত বা ট্যাক্স কীভাবে দেবে সেবিষয়ে হোক, এই বিষয়গুলিতে আরও গবেষণা হওয়া প্রয়োজন।”

নওফেল বলেন, “জ্ঞানী লোকরা নানান ধরনের গবেষণা, লব্ধ ফতোয়া ෴দিয়েছেন। এই গবেষণার জন্য ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয় সৃষ্টি। এসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষদের অধিক মনোযোগী হতে হবে। যারা সমাজে খতিব হবেন ব🍨া ইমামতি করবেন, তারা সমাজের নেতা। শুধু ধর্মীয় নেতা নন, সমাজেরও নেতা। তারা সেই সমাজে প্রভাব বিস্তার করেন।“

আমরা খতিব-ইমামদের মাধ্যমে নানান বিষয় সাধারণ জনগণকে শেখাতে পারি- মন্তব্য করে মন্ত্রী বলেন, “সেটা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি, দক্ষতানির্ভর শিক্ষা ব্যবস্থা বা নিষ্ঠাবান হওয়ার কথা বলি। একটি সময় ছিল মসজি🐬দ ভিত্তিক শিক্ষা দেওয়া হত। কিন্তু আমরা সেই পথে হাঁটতে পারিনি। বিজ্ঞানী, চিকিৎসক, ইমাম সবাই যেন সম্মিলিত উদ্যোগে একসঙ্গে কাজ করতে পারে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।”

Link copied!