গত নির্বাচনের (২০১৯ সাল) তুলনায় এবার উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীদের সম্পদ ২৩১ শতাংশ ও আয় ১৪০ শতাংশ বেꦦড়েছে। এছাড়া আগের তুলনায় তিন গুণ হয়েছে কোটিপতি প্রার্থীর সংখ্যা।
রোববার (১৯ মে) সকালে রাজধানীর ধানমন্ডির মাইডাস সেন্টারে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্য🔴াশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) কর্তৃক ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দ্বিতীয় ধাপে অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের হলফনামা বিশ্লেষণে এ তথ্য জানানো হয়।
টিআইবি জানা🦩য়, উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেওয়া চেয়ারম্যান-ভাইস প্রার্থীদের মধ্যে দলীয় পদে না থাকাদের তুলনায় থাকাদের আয় ও সম্পদ বেড়েছে অনেক বেশি। ২৫ শতাংশ প্রার্থীর ঋণ রয়েছে। প্রতি চারজন প্রার্থীর একজন ঋণগ্রস্ত প্রার্থী রয়েছেন। মোট প্রার্থীর মধ্যে ১৩ দশমিক ১৩ শতাংশ প্রার্থী বিভিন্ন মামলায় অভিযুক্ত।
উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থীদের তথ্য বিশ্লেষণে টিআইবি জানায়, দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনে পাঁচ বছরে চেয়ারম্যান প্রার্থীর আয় বেড়েছে প্রায় ১১ হা𝐆জার শতাংশ। এক্ষেত্রে দেখা যায়, অস্থাবর সম্পদ বেড়েছে সাড়ে ১১ হাজার ও নির্ভ﷽রশীলদের সম্পদ বৃদ্ধির হার ১২ হাজার ৪০০ শতাংশ।
টিআইবি জানায়, কোথাও কোথাও সংসদ সদস্যদেরও সম্পদ বৃদ্ধিতে পেছনে ফেলেছেন চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানরা। এবার নির্বাচনে অংশ নেওয়া প্রার্থীদের মধ্যꦦে ৭১ শতাংশ প্রার্থীই 🧔ব্যবসায়ী।
টিআইব☂ির তথ্যমতে, দ্বিতীয় ধাপে ১৫৭ উপজেলায় চেয়ারম্যান ভাইস চেয়ারম্যান ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান মিলে মোট প্রার্থী এক হাজার ৮১১ জন। এরমধ্যে চেয়ারম্যান পদে ২৩৫ জন, ভাইস চেয়ারম্যান ১৬৭ জন, নারী ভাইস চেয়ারম্যান ৬০ জন✱সহ মোট ৪৬২ জন প্রার্থী ঋণগ্রস্ত।
গবেষণা প্রতিষ্ঠানটি আরও জানায়, ৩১০ দশমিক ৯৪ কোটি টাকার ঋণ নিয়ে ঋণগ্রস্ত প্রার্থী তালিকার শীর্ষে আছেন নেত্রকোনার পূর্বধলার চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আসাদুজ্জামান। দ্বিত♍ীয় অবস্থানে রয়েছে ৯৯ দশমিক ১৫ কোটি টাকার 🌊ঋণ রয়েছে কুমিল্লা সদর দক্ষিণের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মোহাম্মদ আক্তারুজ্জামান। তিন নম্বরে পিরোজপুরের নেছারাবাদের ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী মো. সোহাগ মিয়া। তার ঋণ ৩৫ দশমিক ৮৭ কোটি।