• ঢাকা
  • সোমবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৭ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


হাজার কোটি টাকা পাচারকারীদের বিরুদ্ধে তদন্ত হচ্ছে না : চুন্নু


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: মে ১৪, ২০২৪, ০৬:৩১ পিএম
হাজার কোটি টাকা পাচারকারীদের বিরুদ্ধে তদন্ত হচ্ছে না : চুন্নু
বক্তব্য রাখছেন বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ মো. মুজিবুল হক চুন্নু। ছবি : সংগৃহীত

দেশ থেকে হাজার কোটি টাকা পাচারকারীদের বিরুদ্ধে তদন্ত হচ্ছে না বলে মন্তব্য করেছেন বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ মো. মুজিবুল হক চুন্নু। ⭕তিনি বলেছেন, “দেশের হাজার কোটি টাকা পাচার করে সিঙ্গাপুর, কানাডা, আমেরিকাসহ বিভিন্ন দেশে সম্পদ করছে একটি গোষ্ঠী। তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত হচ্ছে না। লাইসেন্সবিহীন চালকরা ফিটনেসবিহীন গাড়ি চালাচ্ছে, তাই সড়কে দুর্ঘটনা কমছে না।”

মঙ্গল♉বার (১৪ মে) দুপুরে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের বনানীস্থ কার্যালয় মিলনায়তনে এক যোগদান অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

বর্তমান ব্যবস্থায় শতভাগ নির্বাচন সুষ্ঠু হওয়া সম🎶্ভব নয় জানিয়ে মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, “স্বাধীনতার পর থেকে ১২টি জাতীয় নির্বাচন নিয়েই প্রশ্ন উঠেছে। যারা হেরে গেছে তারাই নির্বাচনের স্বচ্ছতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। যেমন ১৯৯১ সালের নির্বাচনে বিএনপি জয়ী হয়েছে, তখন আওয়ামী লীগ বলেছেন নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি। আবার ৯৬ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসেছে, তখন বিএনপি বলেছে, নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি।”

বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ বলেন, “পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের দেওয়া ফরমুলা অনুযায়ী আনুপাতিকহারে নির্বাচন অবাধ ও সুষ্ঠু 🉐হওয়া সম্ভব। ভোট হবে দলীয় প্রতীকে। যে দল যতভাগ ভোট পাবে, তারা ততভাগ এমপি পাবে। বর্তমান নির্বাচনী ব্যবস্থায় জালভোট দেওয়🃏া যায়, কারচুপি করা যায়। তাই আওয়ামী লীগ ও বিএনপি আনুপাতিক হারে নির্বাচন চায় না।”

নির্বাচন কমিশনের কথা উল্লেখ করে চুন্নু বলেন, “নির্বাচন কমিশন দাবি করে তারা স্বাধীন। আসলে নির্বাচন কমিশনের প্রয়োজনীয় ক্ষমতা নেই। আইনে লেখা আছে নি🎶র্বাচনকালীন সময়ে নির্বাচন সংশ্লিষ্ট সবাই নির্বাচন কমিশনের কথা মানতে বাধ্য। কিন্তু নির্বাচন কমিশনের কথা না শুনলে কি হবে তা লেখা নেই। তাই নির্বাচন কমিশন কোন ব্যবস্থা নিতে পারে না।”

বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ বলেন, “জাতীয় পার্টির পক্ষ থেকে বারবার বলা হয়েছে, নির্বাচন কমিশনকে কไ্ষমতা দিতে হবে। আওয়ামী লীগ ওꦐ বিএনপি ক্ষমতায় এসে স্থায়ীভাবে ক্ষমতায় থাকতে চায়, তাই তারা নির্বাচন কমিশনকে ক্ষমতা দিতে চায় না।”

মুজিবুল হক চুন্নু আরও বলেন, “বিএনপি ♋ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের মাধ্যমে স্থায়ীভাবে ক্ষমতায় থাকতে চেয়েছিল। আর আওয়ামী লীগ নির্বাচন ব্যবস্থার ফাঁক-ফোঁকর কাজে লাগিয়ে ক্ষমতায় থাকছে। নির্বাচন ফেয়ার করতে হলে নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তন করতে হবে।”

Link copied!