রাজধানীসহ সারা দেশেই উদযাপিত হচ্ছে মুসলিম উম্মাহর দ্বিতীয় সর্ব বৃহৎ ধর্মীয় উৎসব ঈদুল আজহা। এবছর কোরবানি উপলক্ষে রাজধানীতে ২০টি পশুর হাট বসানো হয়। দেশ𒐪ের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পশু বিক্রি করতে হাটে আসেন বিক্রেতারা। অনেকে সব পশু বিক্রি করে হাসি মুখে বাড়ি ফিরেছেন। অনেকে আবার আশানুরুপ দাম না পেয়ে ঈদের দিন পশু নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন।
সিরাজগঞ্জের মো. বাদল সরকার ঈদের ৫ দিন আগে ৩৩টি গরু নিয়ে এসেছিলেন রাজধানীর ধোলাইখাল হাটে। তবে ব༺িক্রি করতে 💮পেরেছেন ১৮টি গরু; বাকিগুলো নিয়ে বাড়ি ফিরছেন তিনি।
বাদল বলেন, “কোরবানিতে বিক্রির জন্য ৩৩টি গরু এনেছিলাম। কিন্তু ১৫টি গরু বিক্রি হয়নি। এগুলোকে বাড়ি নিয়ে যাচ্ছি। সামনের বছর আবার বিক্রির জন্য হাটে নি꧅য়ে আসব।”
আরেক ব্যাপারী♐ সানাউল বলেন, “অবিক্রীত গরুগুলো ওদের সেই গোয়ালেই ফিরে যাচ্ছে। ওদের লালন-পালন করে আগামী ঈꦚদে বিক্রির জন্য ঢাকা আনব।”
এ বছর হাট কেমন ছিল জানতে 🍌চাইলে সানাউল বলেন, “৪টি গরু এনেছিলাম। একটি গরু বড় হওয়ায় বিক্রি করতে♛ পারিনি। খরচের তুলনায় ক্রেতারা দাম অনেক কম বলেছেন; তাই বিক্রি করিনি।”
এবার সবচেয়ে বেশি ছোট ও মাঝারিমানের গরু বিক্রি হয়েছে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, “শনিবার (১৫ জুন) রাꦕতে অনেক ব্যাপারীই কম দামে গরু ছেড়ে দিয়েছেন লোকসানের ভয়ে। বিশেষ করে একটু বড় সাইজের গরুগুলো।”
গরু ফিরিয়ে নিয়ে গেলে আবারও এক বছর লালন-পালন করতে হয় জানিয়ে সানাউল বলেন, এতে খরচ বাড়ায়ꦫ দাম আরও বেড়ে যায়। তাই অনেকেই কম দামে বিক্রি করে দিয়েছে।